শনিবার, ৩১ জুলাই, ২০১০

গোছালপনঃ এক গ্রামীন সংস্কৃতি!

গোছালপন!! হ্যাঁ বগুড়ায় আঞ্চলিক ভাষায় আমরা গোছালপনই বলি। এটা আসলে এক ধরনের খাওয়ার অনুষ্ঠান, যা প্রতিবছর জমিতে ধান লাগানোর সময় পালিত হয়। যেদিন জমিতে প্রথম ধানের বীজ বপন (বীজতলা থেকে অংকুরিত ধান গাছ এর চারা জমিতে লাগানোর দিন) করা হয় সেদিন যেসকল কৃষক বীজ বপনে অংশগ্রহন করে, তারা ঐদিন রাতের খাবার গৃহস্থের বাড়িতে খায়। বেশ উৎসবমুখর পরিবেশে, সবকৃষক গৃহস্তের উঠানে বা বারান্দার সারিবদ্ধভাবে বসে রাতের খাবার গ্রহন করে। এখানে শুধু কৃষক একাই আসে না, অনেক সময় তারা তাদের বঊ-বাচ্চাকেও নিয়ে আসে এই
Share/Bookmark

শুক্রবার, ৩০ জুলাই, ২০১০

কম্পিউটারের কর্মদক্ষতা বাড়ানোর কয়েকটি টিপসঃ পর্ব-১

কম্পিউটারের কর্মদক্ষতা বাড়ানোর জন্য নিচের কাজগুলি করুনঃ

১। অযাচিত সফ্টওয়্যার ইনস্টল করা থেকে বিরত থাকুন।
২। কাজ শেষ হয়ে গেলে যে সব সফ্টওয়্যার আপাতত আর কেজে লাগবে
না, সেগুলি আনইনস্টল করুন।
৩। সপ্তাহে অন্তত একবার ডিক্স ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
৪। রিলায়েবল একটি আপডেটেড এন্টিভাইরাস ইউজ করুন, একাধিক
এন্টিভাইরাস ইনস্টল করবেন না, পিসিকে স্লো করে দেয়।
৫। এটা ফলো করুনঃ folder option>view>hide protected
operating system file(এটাকে uncheck করুন) এবার আপনার
পিসির যেকোন ড্রাইভে যান, এরপর দেখুন system volume
information নামের একটা ফোল্ডার আছে, এর ভেতরে সবকিছু
ডিলিট করুন (শুধু change.log নামের ফাইল ছাড়া) এভাবে সব
ড্রাইভে একই কাজটি করুন। এর ফলে পিসির সব ড্রাইভে অনেক
জায়গা খালি হবে।
৬। এবার যান>Start>run>লিখুন % temp% এরপর okতে ক্লিক
করুন! দেখবেন অনেক ফিলে এসেছে এগুলি ডিলিট করুন। এতে
পিসির সিস্টেম ড্রাইভের জায়গা বাড়বে।

Share/Bookmark

হতাম যদিপাখি!

কেন যে মোরা মানুষ হলাম,
পারছিনা ছুতে দ্রব্যমূল্যের লাগাম।

ইচ্ছে হলে উড়তে পারতাম হতাম যদি পাখি,
সব কিছু বাদ দিয়ে ব্যবসায়ীদের দিতাম ফাঁকি।

করতে হতনা বাজার সদাই, আর কষ্টের রান্না,
জীবন চলত মনের আনন্দে, থাকতনা কোন কান্না।

ছুটে চলতাম গাছ থেকে গাছে, আর নীল আকাশের পটে,
মনে হত না জীবনটা জটিল নগরীর দুঃসহ যানজটে।

নেই চিন্তা থাকার কোন গাছই হত আপন নীড়,
মানুষের মত আবাসন নিয়ে মন হত না অস্থির।


Share/Bookmark

আমাদের রাজনীতি!!!

আমাদের রাজনীতি চলে স্বার্থের সাথে
স্বার্থের হানি হলে দলবদল ঘটে!
দলে রয়েছে কত নেত্রী-আর নেতা
নির্বাচনের আগে তারা দেখায় কত ভদ্রতা!
কথায় কথায় থাকে আশার ফুলঝুড়ি
কিন্তু জনগন ঠিকই বোঝে সবই ছলচাতুরী!

Share/Bookmark

মোবাইল ফোন সেটের নিত্য নতুন সুবিধাঃ দরকার কতটুকু???

সেই স্কুল/কলেজের সময় পড়েছিলাম-বিজ্ঞান দিয়েছে বেগ, কেড়ে নিয়েছে আবেগ!!আর এখন মনে হয় সাথে যোগ করতে হয় যে আমাদের বিবেকও কেড়ে নিয়েছে, বাড়াচ্ছে মিথ্যা বলার প্রবনতা!! হালের এই সবচেয়ে প্রয়োজনীয় মোবাল ফোনের কথাই ধরুন??? বাসে চলাচলের সময় খেয়াল করবেন মোবাইল ফোনে কথা বলার সময় ৯০% লোকই তার কথা বলার সময়কার অবস্থান নিয়ে মিথ্যা কথা বলছে! দেরি হলে আগ বাড়িয়ে বলছে যে সে পৌঁছেই গেছে আর ৫ মিনিট লাগবে অথচ তার গন্তব্য থেকে সে ৩০মিনিট দুরে!!! আবার পাওনাদি থাকলে বলে বেশী সময় লাগবে পৌঁছতে! বিজ্ঞানের এই আবিস্কার আমাদের অনেক উপকার করলেও মিথ্যা কথা বলাতে শেখাচ্ছে! ক'দিন থেকেই পত্রিকায় দেখছি এক অখ্যাত ব্র্যান্ডের মোবাইল ফোন সেটের বিজ্ঞাপন! অনেক সুবিদা সেই সেটের! নতুন যে সুবিধাটি ভয়ঙ্কর মনে হল আমার কাছে তা হল,

Share/Bookmark

মাহে রমযান!!

আবার এসেছে ফিরে পবিত্র মাহে রমযান,
রহমত মাগফেরাত নাযাতের আশায় সিক্ত মুসলমান।

সারাদিনময় রোজা রাখিয়া সন্ধ্যায় ইফতার,
জীবিকার শ্রমে তবু ক্লান্তি নাই ছুটে চলে দূনির্বার।


Share/Bookmark

স্মৃতিতে শহীদ স্মৃতি হল!

 এটা বুয়েটে স্নাতকোত্তরে অধ্যায়নরত ছাত্র প্লাস বুয়েটের লেকচারারদের থাকার একটা হল।এই হলটিতে মোট ৩টি ব্লক র‌য়েছে, ১ম ব্লকটি বুয়েটের লেকচারারদের জন্য, আর বাকি দুইটি বুয়েটের লেকচারার ব্যতিত যারা এখানে স্নাতকোত্তরে ভর্তি হন তাদের জন্য! এইতো সেদিনও হলে ছিলাম, খুবই মজা হত ঐ হলে থাকার সময়। এইচ, এচ, সি পাশের পর সব বন্ধুরা বিভিন্ন ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হলেও এই হলে ওদের অনেককেই পেয়েছি! এই হলটি হল বিএসসি পাশের পর একটা মিলনক্ষেত্র! এখনও ঢাকায় গেলে

Share/Bookmark

রবিবার, ২৫ জুলাই, ২০১০

বাবা, আমার বাবা, যাকে ছাড়া আমার আমি হয়ে ওঠা হত না!!

সেদিন মা সেজে গুজে দিলেন, সাথে প্রিয় বলটা নেঁটে জড়িয়ে সাইকেলের হ্যান্ডেলে নিতে ভুললাম না। এরপর উঠে বসলাম সাইকেলের রডে। বাবা চালিয়ে যাচ্ছেন সাইকেল স্কুলের পানে, আমার তখনও প্রাইমারী স্কুলে  পড়ার বয়স হয়নি, এরপরও মনযোগী ছাত্রের মত বাবার সাথে প্রতিনিয়ত স্কুলে যেতাম। এটা এমনই একটা স্বাভাবিক কর্মকান্ডে পরিনত হয়েছিলো যে, বাড়ির প্রায় সাথে লাগানো প্রাইমারী স্কুলে কখনই যাওয়া হয়নি। বাবার সাথে স্কুলে গিয়ে আমার কাজ আর কি, স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের কোলে বসে থাকা, না হয় নিজের ফুটবলটা নিয়ে ‘বন্ধু’ হয়ে ওঠা আব্বার

Share/Bookmark

শুরুর কথা!


ব্লগিং বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। সবারই ব্যক্তিগত ব্লগ আছে যেখানে ডিজিটালি স্মৃতিগুলি জ্বলজ্বল করছে। আমার লেখার হাতেখড়ি বাংলা ব্লগে হলেও নিজের লেখাগুলি এখন থেকে এখানেও থাকবে। আর যদি ইচ্ছা হয়, তবে বাংলা ব্লগেও প্রকাশিত হবে। আমার ব্লগ আমার লেখা, নেই কোন রাজনীতি, কাঁদা ছোড়াছুড়ি। আমি একদিন থাকবো না, এই নশ্বর পৃথিবীতে, কিন্তু এই লেখাগুলি থাকবে অপারের যাত্রীর মুখপাত্র হয়ে এপারের তরে। সবাইকে শুভেচ্ছা।

মুকুট
জাপান 
২৫/০৭/২০১০
Share/Bookmark
^ Back to Top