যা লাগবেঃ
প্রস্তুতপ্রণালীঃ
প্রথমে দুধ পাতিল/সস্প্যানে নিয়ে চুলায় বসিয়ে দিন। দুধের পরিমান জ্বাল দিয়ে দই এর পরিমানে আসা পর্যন্ত চুলায় রাখুন।
মাঝে মাঝে নাড়ুন যাতে সর না পড়ে। দুধের পরিমান অর্ধেকে আসলে ভালো হয় দই এর জন্য। এবার চিনি প্রসঙ্গে আসা যাক। চিনির পরিমান স্বাদ যেমন চান তেমনি দিতে হবে। মিষ্টি দই বানাতে চাইলে বেশি চিনি অথবা পরিমানমত দিন। চিনি প্রসঙ্গে কিছু কথা বলা দরকার। চুলায় দেয়া দুধে প্রথমেই চিনি দিলে দুধ নিচে লেগে যায় আবার যদি ঘন করে দই এর পরিমানে আসলে যদি চিনি দেন তাহলে দুধ পাতলা হয়ে যায়। এজন দুধ জ্বাল দিতে দিতে সামান্য করে চিনি দিয়ে নাড়তে থাকুন, এই সময়ে একটু টেষ্ট করে দুধের স্বাদ দেখে নিতে পারেন যাতে চিনি আপনার চাহিদামত হয়। দুধ জ্বাল দিতে গিয়ে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন দুধ যেন পুড়ে না যায়।
এবার এই জ্বাল দেয়া চিনিমিশ্রিত ঘন দুধ ঠান্ডা হতে দিন। কোন ভাবেই গরম অবস্থায় টক দই মিশানো যাবে না। ভালো হয় যদি হাতের তালুতে দুধ নিয়ে তাপমাত্রা অনুভব করতে পারেন। একেবারে ঠান্ডা হয়ে গেলে এই ঘন দুধে টক দই দিয়ে ভালোভাবে নাড়ুন। টক দই এর পরিমান দই এর এক দশমাংশ।
এবার গ্রীল ওভেনে অল্প আচে এক থেকে দেড় ঘন্টা রাখুন। বের করে কিছু সময় পর ফ্রিজে রাখুন। ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করুন। [আমরা যে ওভেনে করেছি সেখানে এভাবে লম্বা সময় হিট দেয়া যায় না, কেকের একটা বাটন ছিলো, ঐটা ব্যবহার করা হয়েছে, নেট ঘেটে দই এর রেসিপিতে যে তাপমাত্রার উল্লেখ ছিলো, সেটা এখানে দিয়েছিলাম, কিন্তু অনেকেই অভিযোগ করেছেন যে হিট নাকি ঐটা বেশি, তাই এবার একটু কমে লিখলাম। যারা দই বানাতে চান, হিটের এই ব্যাপারটা খেয়াল রাখবেন]
- দুধ ( দই এর পরিমানের দেড়গুন বা দ্বিগুন পরিমান)। বাজারে বেশি ঘনত্বের দুধ পাওয়া গেলে, তা ব্যবহার করা ভালো।
- টকদই
- চিনি (পরিমানমত)
প্রস্তুতপ্রণালীঃ
প্রথমে দুধ পাতিল/সস্প্যানে নিয়ে চুলায় বসিয়ে দিন। দুধের পরিমান জ্বাল দিয়ে দই এর পরিমানে আসা পর্যন্ত চুলায় রাখুন।
মাঝে মাঝে নাড়ুন যাতে সর না পড়ে। দুধের পরিমান অর্ধেকে আসলে ভালো হয় দই এর জন্য। এবার চিনি প্রসঙ্গে আসা যাক। চিনির পরিমান স্বাদ যেমন চান তেমনি দিতে হবে। মিষ্টি দই বানাতে চাইলে বেশি চিনি অথবা পরিমানমত দিন। চিনি প্রসঙ্গে কিছু কথা বলা দরকার। চুলায় দেয়া দুধে প্রথমেই চিনি দিলে দুধ নিচে লেগে যায় আবার যদি ঘন করে দই এর পরিমানে আসলে যদি চিনি দেন তাহলে দুধ পাতলা হয়ে যায়। এজন দুধ জ্বাল দিতে দিতে সামান্য করে চিনি দিয়ে নাড়তে থাকুন, এই সময়ে একটু টেষ্ট করে দুধের স্বাদ দেখে নিতে পারেন যাতে চিনি আপনার চাহিদামত হয়। দুধ জ্বাল দিতে গিয়ে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন দুধ যেন পুড়ে না যায়।
এবার এই জ্বাল দেয়া চিনিমিশ্রিত ঘন দুধ ঠান্ডা হতে দিন। কোন ভাবেই গরম অবস্থায় টক দই মিশানো যাবে না। ভালো হয় যদি হাতের তালুতে দুধ নিয়ে তাপমাত্রা অনুভব করতে পারেন। একেবারে ঠান্ডা হয়ে গেলে এই ঘন দুধে টক দই দিয়ে ভালোভাবে নাড়ুন। টক দই এর পরিমান দই এর এক দশমাংশ।
এবার গ্রীল ওভেনে অল্প আচে এক থেকে দেড় ঘন্টা রাখুন। বের করে কিছু সময় পর ফ্রিজে রাখুন। ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করুন। [আমরা যে ওভেনে করেছি সেখানে এভাবে লম্বা সময় হিট দেয়া যায় না, কেকের একটা বাটন ছিলো, ঐটা ব্যবহার করা হয়েছে, নেট ঘেটে দই এর রেসিপিতে যে তাপমাত্রার উল্লেখ ছিলো, সেটা এখানে দিয়েছিলাম, কিন্তু অনেকেই অভিযোগ করেছেন যে হিট নাকি ঐটা বেশি, তাই এবার একটু কমে লিখলাম। যারা দই বানাতে চান, হিটের এই ব্যাপারটা খেয়াল রাখবেন]
রেসিপি-রান্না-ছবি কৃতজ্ঞতাঃ বঊ
৬টি মন্তব্য:
হামি অনেক দিন খাইনে ...।। কদ্দিন যে বগর জামু ...
শুভকামনা আল ইমরান। আশা করি খুব শীঘ্রই আপনার বগুড়া যাওয়া হবে এবং দইও খাওয়া হবে। শুভেচ্ছা
আমি প্রচুর খেয়েছি।
ধন্যবাদ ইমরান আল হাসান। শুভেচ্ছা
But eita bogurar doi er ashol recipes na !!! Eita jeita dekhacchen eita for homemade normal recipes .. bogurar ta ekhono secret rakha hoiche recipes kew dekhai na 😢😢😢
But eita bogurar doi er ashol recipes na !!! Eita jeita dekhacchen eita for homemade normal recipes .. bogurar ta ekhono secret rakha hoiche recipes kew dekhai na 😢😢😢
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন