বৃহস্পতিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১০

নিজের পছন্দের মযিলা ফায়ারফক্সের চমৎকার কিছু এডঅন

ব্রাউজার হিসাবে ফায়ারফক্স এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলছে। ইন্টারনেট ব্যবহারকারী অনেকের কাছেই এর অবস্থান এক নম্বরে, কারন বেশ সহজে ব্যবহার করা যায়, ইচ্ছা মত সাজানো যায়, ঘন ঘন আপডেট পাওয়া যায়। মযিলা ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা অবশ্যই এর এডঅন এর সাথে পরিচিত। এসব এডএন যেমন ফায়ারফক্সকে সাজাতে সাহায্য করে তেমনি ব্রাউজিং এর কাজে অনেক নানা ভাবে তথ্য-উপাত্ত আর সুবিধাদি দিয়ে থাকে। আজ আমার পছন্দের এডঅন যেগুলি আমি ব্যবহার করি সেগুলি শেয়ার করছিঃ

Flagfox:
ফায়ারফক্সের চমৎকার এই এডঅনটি আসলে আপনার ব্রাউজকৃত ওয়েবপেজটি কোন দেশের সার্ভার ব্যবহার করছে, সেই দেশের পতাকা দেখায় ব্রাউজারের এড্রেস বারের একেবারে ডানে। যেমন ছবি খেয়াল করুনঃ আমাদের শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইটটির সার্ভার বাংলাদেশের। তাই ফ্লাগফক্স বাংলাদেশের পতাকা দেখাচ্ছে।


Share/Bookmark

মঙ্গলবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১০

ঘুরে আসুন বগুড়াঃ বগুড়া ভ্রমনের টুকিটাকি-যাতায়াত-ঘোরাঘুরি-থাকা-খাওয়া


বগুড়া- উত্তরাঞ্চলের প্রাণকেন্দ্র, সম্ভাবনাময় একটা শহর, যথাযথ পরিকল্পনার ছোয়া পেলে দেশের অন্যতম ব্যবসাকেন্দ্র, পর্যটনকেন্দ্র, শিক্ষার শহরে পরিনত করা সম্ভব। এখানে রয়েছে বেশ কজন পীর আঊলিয়া, বিখ্যাত বগুড়ার দই, রয়েছে আন্তঃজাতিক মানের শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম, আধুনিক জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ, ৪তারকা হোটেল নাজ গার্ডেন প্রভূতি।

বগুড়ায় যেভাবে যাবেন (ঢাকা থেকে):
ঢাকার গাবতলী আর মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে বগুড়া যাবার জন্য এসি-ননএসি-ভলবো-মফিজ সব ধরনের বাসই আছে। তবে গ্রীনলাইন, এসআর পরিবহন, শ্যামলী ট্রাভেলস, টিআর ট্রাভেলস, হানিফ ইন্টারপ্রাইজ উল্লেখযোগ্য। এছাড়া মধ্যমমানের একতা পরিবহন আছে যা  মহাখালী থেকে বগুড়ার উদ্দেশ্যে ছাড়ে। ট্রেনে যাওয়া সহজ হবে না, কারন শান্তাহার নেমে আবার বগুড়ায় আসতে হবে, এরচেয়ে প্রায় চার/সাড়ে চার ঘন্টার বাস ভ্রমন অনেক আরামদায়ক। ঢাকা থেকে রওনা দিয়ে নামতে পারবেন বনানীতে, ঠনঠনিয়া আন্তঃজেলা কোচ টার্মিনালে। আর যদি বাস এর শেষ গন্তব্য বগুড়ায় না হয় তাহলে অবশ্যই বনানী, চারমাথায় নামতে হবে। তবে অনেক বাস ঠনঠনিয়া আন্তঃজেলা কোচ টার্মিনালে বগুড়ার যাত্রী নেমে দিয়ে পরের গন্তব্যে চলে যায়।


Share/Bookmark

শনিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০১০

প্রবাসের রান্নাঘরঃ কাচ্চি বিরিয়ানী (সাদা রঙের মিশন)

কাচ্চি নিয়ে আগেও ট্রাই করেছিলাম, প্রবাসের রান্নাঘরঃ কাচ্চি বিরিয়ানী  কিন্তু রান্নার স্টাইলের ফারাকের জন্য রঙ সাদা না হয়ে বাদামী হয়েছিলো, এরপর ভাবলাম পরেরবার সাদা যাতে হয় সেদিকে খেয়াল রাখবো। সেই অনুযায়ী পরের মিশনে নেমে গেলাম।


যা লাগবেঃ
পোলাও এর চাল, খাসির মাংস, কাঁচা মরিচ, পেয়াজ, তেল, গরম মসলা, আদা-রসুন পেষ্ট, দই/দুধ।


যেভাবে শুরু করবেনঃ প্রথমে পরিমান মত খাসির মাংস কেটে নিন। ভালো করে ধুয়ে নিয়ে পানি ঝরতে দিন। এবার দই/দুধ (পরিমানটা হবে এমন যাতে সব মাংস ভালোভাবে মাখানো যায়) আর আদা-রসুন পেষ্ট দিয়ে মাংস ভালোভাবে মাখিয়ে নিয়ে একটা বক্সে করে রেখে দিন মেরিনেট করার জন্য। নূণ্যতম দুই ঘন্টা, তবে সারারাত রাখতে পারলে আরো ভালো।
 এবার পোলাও এর চাল ধুয়ে নিন। সস্প্যান ধুয়ে নিয়ে চুলায় দিন, তেল দিয়ে হাল্কা আচে পেয়াজ কুচি দিয়ে নাড়তে থাকুন। পেয়াজ এর রঙ বদলানো শুরু করলে এতে দিন (লবনের পরিমানটা হবে পোলাও আর মাংসের জন্য), সামান্য গরম মসল্লা আর কাঁচা মরিচ কেটে দিন। নরম হয়ে আসলে এবার পোলাও এর চাল ঢেলে দিন। এই সময় সামান্য পরিমান আদা-রসুন পেষ্ট দিতে পারেন। ভালো ভাবে নেড়ে নেড়ে ভাজতে থাকুন। যখন লেগে আসতে শুরু করবে, তখন গরম পানি দিন (পরিমান হবে চালের দ্বিগুন) মাঝে মাঝে নাড়িয়ে দিন। পানি যখন কমে আসবে তখন অর্ধেক চাল উঠিয়ে নিন।


Share/Bookmark

বৃহস্পতিবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১০

স্বপ্ন দেখা নিয়ে নিজের একটা ব্যাপক গবেষনামূলক পোষ্ট

ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখা মানুষের স্বভাবজাত। হরেক মানুষের হরেক রকমের স্বপ্ন দেখে ঘুমের মাঝে। কখনও হাসির, কখনও মজার, কখনও দুঃখের, কখনও অতি অবাস্তব। মানুষ ঘুমিয়ে গেলে, তার মস্তিস্কের কিছু অংশ সজাগ থাকে যার মাধ্যমে মানুষ স্বপ্ন দেখে। এই স্বপ্ন নিয়েই আমার ব্যক্তিগত কিছু অভিজ্ঞতাকে তুলে ধরছি---





Share/Bookmark

বুধবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১০

জাপানের ডায়েরীঃ স্কুলের বাচ্চাদের সাথে একদিন

মাঝে মাঝেই স্থানীয় স্কুলগুলি থেকে আশে পাশে থাকা বিদেশী ছাত্রদের ডাক পড়ে বাচ্চাদের সাথে নিজ নিজ দেশকে পরিচিত করে দিতে। ব্যস্ততা থাকলেও দেশকে জাপানের বাচ্চাদের সাথে পরিচিত করে দিতে পারবো, এই ভাবনা থেকেই রাজি হয়ে গেলাম। এই প্রোগ্রামটা দু'দিনে ভাগ করা ছিলো। ১মটা ছিলো অক্টোবরে, তারিখ মনে নেই। আমরা ছিলাম ৫জনঃ দুই তাইওয়ানীজ মেয়ে, মরক্কোর একজন, ভারতের একজন আর আমি। সবাই প্রায় স্লাইড বানিয়ে নিয়ে এসেছে প্রেজেন্টেশনের জন্য। আমিও স্লাইদ বানিয়েছিলাম, ছিলো আমাদের সংস্কৃতি, ধর্মীর আচারাদি, পোষাক, খাবার, জাতীয় পশু, খেলা, ফুল, ফল ইত্যাদি। বাচ্চা দের দেখলাম বেশ মনে ধরেছে, কারন ওদের আর আমাদের পতাকা প্রায় একই, শুধু সাদা আর সবুজে পার্থক্য। সাথে শিখালাম আমাদের সম্ভাষন, সালাম, হ্যাঁ, না, আমি ভালো আছি প্রভূতি টুকটাক কথামালা। বেশ মজা পেয়েছিলো বাচ্চাগুলো। আমি অবশ্য প্রিন্ট আঊট করে নিয়েগিয়েছিলাম প্রেজেন্টেশনের চাইতে আরো বেশিকিছু যা বাচ্চাদেক বিলি করে দিয়েছি। অন্যরাও নিজেদের দেশকে উপস্থাপন করেছে। আমি অবশ্য ৩টা ক্লাসের শেষেরটাতে অংশ না নিয়েই ল্যাবে চলে এসেছি, কারন আমার একটা প্রেজেন্টেশন ছিলো ল্যাব সেমিনার এ।
বাচ্চাদের একাংশ

Share/Bookmark

মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১০

ফেলে আসা স্মৃতি-০৩

☼পড়া চোরা☼

বাবা শিক্ষক হওয়ায় ছোটবেলা থেকেই কড়া নজর আর শাসনে ছিলাম। অন্যদের মত আড্ডাবাজি করতে পারি নাই। খেলাধুলা করলেও নির্দিষ্ট সীমানার মাঝে ছিল তা। নিয়মিত পড়া দেওয়া থাকত, আর সময়মত চলত সেই পড়া আদায়। প্রাইমারী বৃত্তি পরীক্ষায় সময়, তখন অতটা স্কুলে যেতাম না, ভালো করে পড়াশুনার জন্য। আব্বা স্কুলে যাবার সময় পড়া দিয়ে যেতেন, আর সন্ধ্যায় পড়া আদায় করে নিতেন। এভাবেই চলছিল, কিন্তু মাঝে মাঝে কেমন জানি বিস্বাদ লাগছিলো, একঘিয়েমি পেয়ে বসল। কিন্তু কোন উপায়ও নাই!!!! জ্বর এসেছে বলেও পার পাবার উপায় নেই, হয়ত কপাল ঘসে কিছুটা দেখানো যাবে, কিন্তু পুরা বডিইতো ঠান্ডা। থার্মোমিটার কেউ বোকা বানানো যাবে না। কোন উপায় পাই না………….

Share/Bookmark

ফেলে আসা স্মৃতি-২

☼দই☼

ছোটবেলা থেকেই দইয়ের ভক্ত ছিলাম, বাড়ি বগুড়া বলেই কিনা জানি না। যা হোক আজ দই নিয়ে স্মৃতি রোমহ্নন করছি। পিচ্চিকালে তখন দই বিক্রেতা ভারে করে (বাশের লিঠির মত যা ঘাড়ে নিয়ে এর দুই মাথায় রশি দিয়ে বাশের ঝুড়িতে কিছু বহন করতে ব্যবহার হয়) দই বিক্রি করতে আসত। দই বিক্রতের ডাক শুনলেই হল, কিভাবে যে আমার কানে আসত, সাথে সাথে দৌড় দিতাম, দই আনার জন্য। এভাবে মোটামুটি রেগুলার কাস্টমার আমি, দই ওয়ালারাও সম্ভবত বাড়ির সামনে এসে জোরে হাঁক দিত। মাঝে মাঝে এমন অবস্থা যে কখনও দই ওয়ালা এসে হাঁক দিলে আর আমার কোন নড়াচড়া পাওয়া না গেলে আম্মাই চিন্তায় পড়ে যেত, আমি কই গেলাম, বাড়িতে নিশ্চয় নাই , কারন বাড়িতে থাকলে, আর দই ওয়ালা আসলে আমি চুপ থাকব, এটা অসম্ভব। তাই ছোটবেলায় দইওয়ালা আসলেই বোঝা যেত আমি কোথায়!!!!!

Share/Bookmark

রবিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০১০

প্রবাসের রান্নাঘরঃ খাসির বিরিয়ানী

আজকে রান্না করলাম খাসির বিরিয়ানী। অবশ্যই নিজের রেসিপি, কিন্তু পেয়াজ একটু বেশি আচে যাওয়ায় আর মনে হয় গরম মসলা কিঞ্চিৎ বেশি হওয়ায় লালচে হয়েছে, এর পরের টার্গেট হবে সাদা রঙ রাখার।



যেভাবে শুরু করবেন। যা যা লাগবেঃ

পোলাও এর চাল, খাসির মাংস, কাঁচা মরিচ, পেয়াজ, তেল, গরম মসলা, আদা-রসুন পেষ্ট।


প্রথমে পরিমান মত খাসির মাংস কেটে নিন। এবার পেয়াজ কুচি করে নিন, সস্প্যানে তেল দিয়ে চুলায় দিন, তেল হাল্কা গরম হলে এবার পেয়াজ কুচি ছেড়ে দিন, কাঁচা মরিচ গরম মসলা, লবন, আদা-রসুন পেষ্ট দিয়ে নাড়ুন। (নিচের ছবি দ্রঃ)

এবার পোলাও এর চাল
পানিয়ে ধুয়ে পানি ঝরাতে দিন।

Share/Bookmark

শনিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১০

ফেলে আসা স্মৃতি-১

মানব জীবন বড়ই বৈচিত্রময়। কখন মনে যে কি উদয় হয় আর কি যে অস্ত যায়, বুঝা মুসকিল। প্রবাসে এসে ইদানিং মাঝে মাঝে শৈশবের স্মৃতিগুলো বেশ জোরালোভাবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। মাঝে মাঝেই হারিয়ে যাচ্ছি সেই সোনালী ছেলেবেলায়। আর মনে হয় ঐ সময়টাকেই কোনভাবে যদি আটকে রাখা যেত? থাকতো না করুন বাস্তবতা, হা-পিত্যেশ, দৌড়াদৌড়ি--------খাবার সময় মা খাওয়াইয়া দিত, ঘুম পাড়িয়ে দিত---- আর এখন বাস্তবতার যাতাকলে পিষ্ট। চলছে রোবোটিক লাইফ। এই সিরিজে সেই পিচ্চিবেলার ঘটনাগুলো আপনাদের সাথে ধারাবাহিকভাবে লিখব ভাবছি----





শশা!!!☼


আমাদের বাড়ি গ্রামে হলেও বিশ্বরোডের একবারে সাথেই, সাথে রয়েছে শহুরে সুযোগ সুবিধা। ফলে গ্রাম-শহর দুটারই ছোঁয়া পেয়েছি। আমার আম্মা চাকুরিজীবি হলেও তার সাংসারিক কাজকর্মের একনিষ্ঠতা দেখলে আসলে গর্ব করার মত

Share/Bookmark

বৃহস্পতিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১০

অভাগা যেদিকে যায়......খাল-বিল-নদী-নালা-মহাসাগর শুকিয়ে যায়।




আজকের দিন কি দেখে যে শুরু করেছি মনে করতে পারছি না। সবকিছুতেই ভেজাল অবস্থা। যেভাবেই যাই, কিছুই এগোয় না। ল্যাবের জন্য একটা পোষ্টার প্রিন্ট করবো। এটা নিয়েই আজ ইতিহাস। প্রফেসর ইমেইল জানালো আফটারনুনে ক্যাড রুমে যেতে ওখানকার বড় প্রিন্টারে প্রিন্ট করতে হবে, যেহেতু জাপানীজ পিসি সুতরাং প্রফেসরই সাহায্য করবে। আমি ইমেইল দিলাম, আফটারনুন বললেই নির্দিষ্ট সময়টা কখন। জানলাম ১২টায় যেতে হবে, জো হুকুম জাঁহাপনা, গেলাম ১২টায়...............সেই থেকে ইতিহাস!!!!!!


ডাটা কেবলে সমস্যা, যেটা পিসি অনেক চেষ্টার পর জানা গেল। এবার প্রফেসর একটা ল্যাপ্টপ দিয়ে আমাকে বলে গেলেন, মাষ্টার্সের এক স্টুডেন্ট এসে আমাকে প্রিন্ট করতে সাহায্য করবে। কপাল খারাপ হলে আর কি বলবো, ল্যাপি কেবল চালু করে প্রিন্টার চেক করতেছি, পাওয়ার গেল। কিন্তু এভাবে তো পাওয়ার যাওয়ার কথা না। সবাই দেখি ল্যাব থেকে বাহিরে এসেছে, কারন ইলেক্ট্রিসিটি এভাবে চলে যাওয়ায় কেঊই বিশ্বাস করতে পারছে না, কারন এটা সিডিউল মেইন্টিনেন্সও না, কোন আগাম ঘোষনাও ছিল না, আর জাপানে লোডশেডিং? এমন ইতিহাস নেই। কিন্তু সেটাও আজ হয়ে গেল। কি আর করা, অপেক্ষায় থাকলাম। ২০মিনিট পরে আসলো পাওয়ার। আবার ল্যাপি নিয়ে ঝাপিড়ে পড়লাম। কিন্তু ্কপালের ফের, ল্যাপিতে ঐ প্রিন্টারের ড্রাইভার পাচ্ছে না। আবার আমি অফিস ২০০৭ এ কাজ করেছি কিন্তু ২০০৭ আর ২০০৩ দুই ভার্সেনেই সেভ করেছি, কিন্তু ঐ ল্যাপির অফিস ২০০৩ তে আমার কাজটার লেখা উদ্ভট দেখায়। ল্যাবে গেলাম ২০০৩ ভার্সনের জন্য ২০০৭ এর এড অন ডাঊনলোড করতে, আবারো কপাল মিয়া বিপক্ষে গেল। হঠাৎ পাওয়ার যাওয়ার এখনও নেট আসে নাই, পাওয়ার আসলেও।



দৌড়ে বাসায় গেলাম, এডঅন সহ পোর্টেবল অফিস ২০০৭ নামালাম। এরপর বাড়তি সতর্কতা হিসাবে ঐ প্রিন্টারের ড্রাইভার ডাঊনলোড করলাম, আমার ল্যাপিও নিলাম। শুরু হলো প্রিন্ট করার যুদ্ধ। পোর্টেবল অফিস ২০০৭ ব্যবহার করেও কাজ হচ্ছে না, সব ডিজাইন ওলট পালট। না হয় ওলটপালট হোক, ভাবলাম দেখি প্রিন্ট কেমন আসে, কিন্তু প্রিন্টার ইরোর দেখায়। মাষ্টার্সের ঐ ছেলে যখন হাল ছেড়ে দিলো, আমার ল্যাপি দিয়ে ট্রাই করা শুরু করলাম, দেখি আমি যে ড্রাইভার নামিয়েছি, সেটা সাপোর্ট করছে না। পরে প্রফেসর ল্যাব থেকে আসলো, এই অবস্থা দেখে সে নিজের অফিস রুম থেকে একটা আর একটা ড্রাইভার সফটওয়ার এনে দিলো, সেট আপ দিলাম আবার আমার ল্যাপিতে। কিন্তু প্রিন্টার এর মাথা বিগড়ে গেছে, প্রতিবার প্রিন্টার ইনিশিয়ালাইজ করতে গিয়ে ব্যাটা বারবার কাগজ কেটে ফেলছে, তাও যদি কাজ হত খুশি হতাম।


প্রিন্টার আবার এলার্ট দিচ্ছে কালি কমে গেছে, প্রফেসর সব কার্টিজ বদলে দিলো, শেষমেষ প্রিন্ট দিতে গেলাম, কিন্তু ইনপুট আর আউটপুট সাইজে ভুল করায়, প্রিন্ট হলো এ৪ এ, কি আর করা আবারো দিলাম প্রিন্ট কিন্তু এবার চ্রম ভেল্কি, ইনলার্জ এত হয়েছে যে কাগজের প্রস্থের দ্বিগুন পরিমান সাইজ এ প্রিন্ট করা শুরু করেছে, যা ফলাফল হাফ প্রিন্ট। মেজাজ চরম বিলা। কার এত মনযোগ থাকে? সেই ১২টা থেকে এই যন্ত্রনা চলছে, মাঝে নাকে মুখে একবার খাবার গিলে এসেছি। এবার সবকিছু ওকে করে প্রিন্ট দিলাম। কিন্তু ঐযে কথায় আছে না, অভাগা যে দিকে যায়......

প্রিন্টার এবার সাইজমতই প্রিন্ট করা শুরু করেছে, কিন্তু ১ম ৪০% বাদ দিয়ে এরপর থেকে প্রিন্ট করছে। কি আর করা প্রফেসরেরও বাসায় যাওয়া লেট হয়ে যাচ্ছে, সে বললো আচ্ছা, এবার তাহলে পেজ ১৮০ডিগ্রী করে প্রিন্ট করা হোক, তাহলে এবার প্রথমের অংশ প্রিন্ট হবে, পরে জোড়া দিলেই হবে। আমিও সায় দিলাম, কারন পেটের জ্বলুনি শুরু হয়েছে, মাগরিব-এশাও পড়ি নাই। কিন্তু শেষে এসে প্রিন্টার পুরাই চমক দেখিয়ে দিলো, উলটা দিক থেকে প্রিন্ট করতে দেওয়ার এবার সে ১০০% নির্ভুলভাবে প্রিন্ট দিলো, সেই সাথে আমার মোটামুটি ৭ঘন্টার যুদ্ধেরও পরিসমাপ্তি ঘটলো।
Share/Bookmark

রবিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১০

প্রবাসের রান্নাঘরঃ কমপ্লিট খানাপিনা (ফুল প্যাকেজ)

ছুটি পেয়ে অনেকদিন পর বেশ মজা করে রান্না করলাম। এজন্য আজ আংশিক রান্নার গল্প না, রাইসের সাথে সবজির আইটেম থাকবে।


আজকের মেন্যু আইটেম হলোঃ আন্ডা ফ্রাইড রাইস উইথ মটরশুটি এবং চিংড়ির সবজি।
প্রথমে ফ্রাইড রাইস দিয়ে শুরু করা যাক, যা যা লাগবেঃ

✓পোলাও এর চাল  ✓পিয়াজ ✓গরম মসলা ✓ সোয়াবিন তেল
✓মটরশুটি  ✓আদা-রসুন পেষ্ট ✓ লবন ✓ কাঁচা মরিচ  
✓ আন্ডা (২৫০গ্রাম চালের জন্য ৩টাই যথেষ্ট)

Share/Bookmark

বৃহস্পতিবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১০

প্রবাসের রান্নাঘরঃ খাসির মাংসের ভূনা

যা যা লাগবেঃ

খাসির মাংস কমপক্ষে ১/২কেজি, বেশি পরিমান পেঁয়াজ, গুড়া মরিচ, গরম মসলা, আদা-রসুন পেষ্ট, আরো কিছু মসল্লা স্বাদ বাড়ানোর জন্য।


Share/Bookmark

সোমবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১০

জাপানের ডায়েরীঃ প্রবাসে বাংলাদেশকে খোঁজা

আমি মনে করি, দেশে প্রতি সবচেয়ে বেশি টান অনুভব হয় কেউ যদি একবার দেশের বাহিরে আসে। গরীব আর নানা অপ্রাপ্তির পরেও জন্মভূমিতে যে অনাবিল আনন্দ, সেটা প্রবাস জীবনেই টের পাওয়া যায়। তবে, হ্যাঁ এর ব্যতিক্রমও আছে, অনেকের কাছে আবার ৩য় বিশ্বের এই গরীব দেশ ছেড়ে উন্নত সভ্যতার নাগরিক হওয়াকেই জীবনের আরাধ্য মনে করে। যাহোক এটা যার যার ব্যাপার। 


এবার পোষ্ট প্রসঙ্গে আসি। প্রবাসে এসে সবসময়ই দেশের লোকজন/প্রতিষ্ঠান/ বাংলা লেখা খুজি। দেশের সম্পর্কিত কিছু পেলেই মনটা ভরে ওঠে, এই সুদূর প্রবাসে। গতবার ক্যাম্পাসের পাশে স্থানীয় লোকজনের এক বস্ত্রমেলার হঠাৎ চোখ আটকে গেল কয়েকটি ব্যাগে, দেখলাম ব্যাগের গায়ে বাংলায় বাংলাদেশ লেখা। বিক্রেতা জাপানীজ, জিজ্ঞাস করায় বলল বাংলাদেশ বেড়াতে গিয়ে কয়েকটি ব্যাগ কিনেছিলো, সেগুলোই বিক্রি করতেছে। বেশ ভালো লাগলো, নিজের মায়ের ভাষার লেখা দেখে। একটা প্রাপ্তিতে মনটা ভরে গেল, এই সুদূর থেকে।


Share/Bookmark

শনিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১০

পায়েস এর রেসিপি।

পায়েস পছন্দ করে না, এমন কাউকে হয়ত সহজে পাওয়া যাবে না। যাহোক সাপ্তাহিক ছুটির দিনে ইদানিং চেষ্টা করছি, নিজে থেকে নতুন নতুন কিছু আইটেম (আমার নিজের কাছে প্রথম রান্না) রান্না করা। যেহেতু রোজা তাই ভাবলাম মিষ্টি জাতীয় কিছু রান্না করি, কয়েক সপ্তাহ পুডিং রান্না করে ভাবলাম, আইটেম বদলানো দরকার, যেই ভাবা সেই কাজ, পায়েস নিয়ে লেগে পড়লাম। শেষমেষ খারাপ হয়নি রান্না, সেটাই আজ শেয়ার করতেছি-


যা যা লাগবেঃ
এক লিটার দুধ, দেড় ছটাক এর আতপ চাল, পরিমানমত চিনি, কিচমিচ।

Share/Bookmark

বৃহস্পতিবার, ২৬ আগস্ট, ২০১০

পাইরেটেড উইন্ডোজ সেভেন ব্যবহারকারীরা সাবধান!!!

পাইরেটেড উইন্ডোজ সেভেন যারা ব্যবহার করছেন তাদের কাছে নিচের ছবিটি খুবই পরিচিত। কোন কারনে যদি সেভেনকে একটিভেটেড করতে না পারেন (সেটআপের ৩০দিন পর)অথবা উইন্ডোজ সেভেন এর ভ্যালিডিটি আপডেট চেকার (KB971033) কোনভাবে পিসিতে ইনস্টল হয়ে যায় , তখনই ডেক্সটপ ওয়ালপেপার কালো হয়ে যাবে এবং স্ট্যাটাস বারের উপড়ে ডান পাশে দেখাবে উইন্ডোজ জেনুইন না।


Share/Bookmark

বাংলাওয়ার্ডঃ বিজয়কে তাড়িয়ে অভ্র পাবার আগে আকাশের চাঁদ হাতে পাওয়া এক বাংলা লেখার সফটওয়ার নিয়ে স্মৃতিকথন



অনেক আগে আমি বিজয় এ বাংলা লেখা ছেড়ে দিয়েছিলাম, আমার কাছে ইউজার ফ্রেন্ডলি মনে হয় নাই, সবচেয়ে বেশি বিরক্ত লাগত পুচকি এক সফটওয়ার কিন্তু সেটআপ দিলেই পিসি রিস্টার্ট দিতে হয়X((X(( ১হাত বাঙ্গীর ১৩হাত বিচি আর কি। বিজয়ে লিখতে গিয়ে কিবোর্ডে বাংলা অক্ষর খুজে খুজে লিখতে গিয়ে হয়রান হয়ে যেতাম।এরপর কিভাবে যেন নেটে পেয়ে গেলাম বাংলাওয়ার্ড । ধুমধাম ডাউনলোড দিলাম। বেশ ভালো লাগছিলো, ফোনেটিকের মত লেখা যায়, সামান্য আলাদা। কিন্তু বিজয়কে তাড়াতে পেরেছিলাম, এটাই বড় কথা:P:P

Share/Bookmark

স্মৃতির ডায়েরী থেকে মনের জানালায় দোলা দেয়া কিছু ঘটনা!!

মনের পাতায় জমে থাকা স্মৃতি কখনই ভোলা যায় না, হোক না তা যতই বেদনার। আর এস্মৃতি যদি হয় প্রিয়জনকে নিয়ে তাহলেতো কথাই নেই, কখনই জীবন থেকে সিফট্ ডিলিট করা যায় না! জীবনের যেকোন সময়ে তা হঠাৎ করেই মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। আজকের আমার এই লেখাটি বিগত হওয়া আমার কিছু প্রিয় মানুষগুলোকে নিয়ে, যারা এখন অতীত হলেও স্মৃতি থেকে এখনও তাদের সাথের যাপিত সময়গুলো অনুভব করি, মিস করি ঐ সোনালী সময়কে। কারন স্মৃতিকে কখনই দূরে ঠেলে রাখা যায় না! পেছন থেকে ঠিকই আছড়ে পরে.........

Share/Bookmark

বুধবার, ২৫ আগস্ট, ২০১০

বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সেরা খাবারের তালিকা

 

আমরা কি সবাই প্রিয় বাংলাদেশের সব এলাকার বিখ্যাত খাবারের নাম জানি? অথচ অনেক জায়গায় আমি ঘুরে বেড়িয়েছি, যদি ঐ এলাকার সুস্বাদু খাবারের নাম জানেন, হয়ত ঘুরে বেড়ানোর সময় রসনা তৃপ্তি করতে পারবেন। এই লক্ষ্যে আগে পোষ্ট দিয়েছিলাম সারা বাংলাদেশের বিখ্যাত ও সুস্বাদু খাবারের তালিকা করতে। অনেকেই অভূতপূর্ব সাড়া দিয়েছেন। সব আপডেট নিয়ে আবার পোষ্ট দিলাম, প্লিজ সবাই নিজের এলাকার বিখ্যাত খাবার (তৈরি করা, প্রকৃতি প্রদত্ত-শস্য-ফল-মাছ-শাক-সবজি নয়) এর নাম, যদি সম্ভব হয় ছবি সহ দিন।

আগের সূচনা পর্বঃ আসুন বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সেরা খাবারের তালিকা করি।

২য় আপডেটঃ আসুন বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সেরা খাবারের তালিকা করিঃ ২য় পর্ব!


বগুড়ার দই
টাঙ্গাইলের চমচম
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তালের বড়া
বাঘাবাড়ির ঘি
নওগাঁর প্যারা সন্দেশ
নাটোরের কাচাগোল্লা
মুক্তাগাছার মণ্ডা
মাদারীপুরের গুড়
কিশোরগঞ্জ-নেত্রকোণার বালিশ মিষ্টি
ময়মনসিংহের আমিরতি

Share/Bookmark

রবিবার, ২২ আগস্ট, ২০১০

সাকুরা/চেরী ফুল

চেরি ফুলকে জাপানে সাকুরা বলা হয়। Japanese kanji : 桜 or 櫻; hiragana: さくら। তবে এই ফুল দেয়া চেরি গাছ থেকে চেরি ফল পাওয়া যায় না, চেরির আর এক প্রজাতির গাছ থেকে চেরি ফল পাওয়া যায় যা জাপানিজে sakuranbo বলে। জাপানে এই সাকুরা ফুল ফোটার সময়ে উৎসব এর বন্যা বয়ে যায়। সবাই সাকুরা ফুলে ছবি তোলা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। সাকুরা ফুল দেখা নিয়ে যে উৎসব হয় তাকে হানামি (hanami: 花見) বলে। জাপানে প্রায় ২০০ প্রজাতির চেরির চাষ হয়। এই ফুল ফোটার সময় হলো এপ্রিল মাস। এসময় সারা জাপান হালকা গোলাপী রঙে রঙিন হয়ে ওঠে। হানামি উৎসবে কবি-গায়ক-সকল স্তরের মানুষ স্থানীয় কোন পার্ক/স্থান যেখানে চেরির গাছ থাকে সেখানে জড়ো হয়ে উৎসবে মেতে ওঠে। জাপানের ১০০ ইয়েনের মূদ্রায় এক পিঠে এই সাকুরার ফুল অংকিত আছে।


 এপ্রিল ২০১০এ আমাদের ল্যাব থেকে সকল ছাত্র ও প্রফেসররা গিয়েছিলাম স্থানীয় ফুজি মে দাই পার্কে এই হানামি উৎসবে। সেখানকারসহ আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সাকুরা ফুলের অপরুপ রুপ আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।


Share/Bookmark

প্রবাসের রান্নাঘরঃ আলু দিয়ে মুরগী ভূনা

উত্তরাঞ্চলের মানুষদের কাছে আলু খুবই জনপ্রিয়, বগুড়ার হওয়ায় আমিও এর ব্যতিক্রম নই। যেকোন ধরনের তরকারীতে আমরা আলু খেতে অভ্যস্ত। যদিও দেশের দক্ষিণাঞ্চলে আলু মানেই শুধু মাংসের তরকারিতে। যাহোক, আজকের রেসিপিও মাংসের সাথে আলু, ফলে এই আইটেম সারা বাংলাদেশেই প্রযোজ্য।

 আজ আলু দিয়ে মুরগীর মাংস ভূনার রেসিপি, অবশ্যই আমার স্টাইলে। যা যা লাগবেঃ
১। মুরগীর মাংস (পরিমান মত)
২। আদা-রসূন পেষ্ট, মুরগীর মসল্লা, তেল, পেয়াজ (বেশি পরিমান)
৩। আলু।

Share/Bookmark

বৃহস্পতিবার, ১৯ আগস্ট, ২০১০

প্রবাসের রান্নাঘরঃ ডাল শুটকি

আমি দক্ষ না রান্নাতে, বেঁচে থাকার জন্য খেতে হয়, তাই রান্না করে খাচ্ছি। রান্না করতে গিয়ে কোন সচরাচর রেসিপি ফলো করি না, যেটা যেভাবে ইচ্ছা রান্না করি, এখন পর্যন্ত খারাপ লাগে নাই। বেশ কদিন ধরে মাথায় একটা রেসিপি ঘুরপাক করছিলো, তাই আজই সন্ধ্যায় রিক্স নিয়ে ফেললাম। সেটারই বিস্তারিত ব্যাখ্যা--



যা যা লাগবেঃ
ছোট মাছের শুটকি
বেশি পরিমান পেঁয়াজ
দরকারী মসলা
মসুর কালাই।


Share/Bookmark

বুধবার, ১৮ আগস্ট, ২০১০

প্রবাসের রান্নাঘরঃ সচিত্র সহজিয়া পদ্ধতিতে খিচুড়ী রান্না

খিচুড়ি খুবই জনপ্রিয় খাবার হলেও নানা জনের কাছে এর রয়েছে নানা ধরনের রেসিপি। কিন্তু সমস্যা আমরা যারা ছাত্র অবস্থায় একা একা দেশের বাহিরে পড়ে আছি তাদের নিয়ে। প্রফেশনাল রান্নার কায়দা কানুনের বালাই নাই আমাদের কাছে, পেটের পুজাটাই প্রধান। এরপরও যতটুকু সম্ভব রসনাময় করা খাবার যাতে তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলা যায়। আমি সাধারনত খিচুড়ি-পোলাও-ভাত সবই রাইস কুকারে রান্না করি, আজ সাপ্তাহিক ছুটির দিনেই মাথায় ভুত চাপলো চুলায় রান্না করি। যেইভাবা সেই কাজ। এরপর ভাবলাম দেই না ব্লগে শেয়ার করে, বস্তাপচা রান্না হয়ত আমার মত কারো কাজে লাগবে। আসুন শুরু করি রান্না।

Share/Bookmark

প্রবাসের রান্নাঘরঃ এগ ফ্রাইড রাইস বানানোর সহজিয়া তরিকা।

উপকরনঃ আতপ চাল, পেঁয়াজ, আদা-রসুন পেষ্ট, কাঁচা মরিচ, লবন, ডিম সোয়াবিন তেল আর অবশ্যই একটা রাইস কুকার।


প্রথম আপনার প্রয়োজনমত চাল ধুয়ে নিন (অবশ্যই রাইসকুকারের ধারন ক্ষমতার মধ্যে হতে হবে), পেঁয়াজ কুচি করে কাটুন, এরপর আদা-রসুন, পেষ্ট দরকারমত কাঁচা মরিচ সবকিছু নিয়ে চালসহ রাইসকুকার এর পাত্রে ঢেলে ভালো ভাবে নাড়ুন যাতে সুন্দরভাবে মিশিয়ে যায়। এরপর সোয়াবিন তেল ঢালুন এবং আবার নাড়িয়ে দিন। ইচ্ছা করলে কিছু মটরশুঁটিও দিতে পারেন। এবার যে পরিমান চাল রাইসকুকারে দিয়েছেন তার ১.৫~২গুন পানি দিয়ে রাইস কুকার চালু করে দিন। রাইস না হওয়া পর্যন্ত আর চিন্তা নাই।

Share/Bookmark

রবিবার, ১৫ আগস্ট, ২০১০

প্রবাসের রান্নাঘরঃ সহজিয়া পদ্ধতিতে পুডিং বানানোর রেসিপি

সাপ্তাহিক ছুটি তার উপড় আবার রোজার দিন, আলসেমিতে পেয়ে বসেছিল। তাই ভাবলাম রান্নাবান্নায় সময় কাটাই। যেই ভাবা সেই কাজ। কিন্তু দরকারী একটা বাসনের অভাবে পরিকল্পনা প্রায় ভেস্তে যাইতেছিলো, পড়ে খাঁ খাঁ রোদে ক্যাম্পাসের পাশের শপিং মল থেকে নিয়ে আসলাম, কারন মাথায় যখন একবার এসেছে, সেটাকে কাজে পরিনত না করেও শান্তি পেতাম না। ভাবলাম পরে ব্লগে শেয়ার করবো, আবার ভাবলাম প্রথমবার চেষ্টা করছি কেমন না কেমন হয়, ক্যামেরা আর বের করতে ইচ্ছা করলো না, কিন্তু এখন আফসোস হচ্ছে প্রারম্ভিক ছবি না তোলার জন্য। যাহোক বিস্তারিততে আসি সহজিয়া পদ্ধতিতে কিভাবে পুডিং বানাবেন....ইহা ব্যাচেলর, বিবাহিত ব্যাচেলর থেকে শুরু করে আপামর জনতার কাজে লাগবে আশা করি

উপকরনঃ ৫টি ডিম, হাফ লিটার দুধ, এককাপ চিনি (অথবা পরিমান মত)। এছাড়া কিচমিচ/ঘী/পেস্তা-বাদাম ঐচ্ছিক।

Share/Bookmark

শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০১০

বদলে দিন গুগলের হোমপেজের ব্যাকগ্রাউন্ড

আমরা সবাই ব্রাউজিং করার সময় দরকারী অনেক কিছু খোঁজার জন্য বিভিন্ন সার্চ ইন্জিন ব্যবহার করি। তবে গুগলই মনে হয় সবার ১ম পছন্দ হবে। কারন এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলছে, যার ফলশ্রুতিতে গুগল শব্দটি ক্রিয়াপদ হিসাবে ডিকশনারিতে স্থান পেয়েছে, যার অর্থ খোঁজা।

যাহোক আসল কথায় আসি, ব্যাপারটা গতকালই খেয়াল করলাম, কবে থেকে শুরু হয়েছে জানি না। গুগলের হোমপেজে (বাংলা গুগল এ এখনও এই সুবিধা আসে নাই) এখন নিজের পছন্দের ব্যাকগ্রাউন্ড ছবি ব্যবহার করতে পারবেন।

Share/Bookmark

সোমবার, ৯ আগস্ট, ২০১০

হাহাকার সিরিজঃ ১

প্রবাসে আসার পর অন্যান্য দেশের শিক্ষার্থীদের নিজ দেশ থেকে প্রাপ্ত সুবিধাদি দেখে নিজের হাহাকার নিয়েই, এই হাহাকার সিরিজ।


আমাদের দেশে তেলের মাথায় আরো তেল দেয়া হয়। ফলে যারা উপড়ে থাকেন (উচ্চবিত্ত থেকে হাই ব্যাকিংওয়ালারা) তারা আরো উপড়ে  আর যারা নিম্নবিত্ত তারা আরো নিচে, আর যারা এই দুই এর মাঝামাঝি তারা না পারে ওপরে যেতে না পারে নিচে নামতে, অনেকটা ঝুলন্তময় অবস্থা। বলতেও পারে না সইতেও পারে না। আমাদের দেশে এমপিরা শুল্কমুক্ত গাড়ি আনার সুবিধা পান, আর অন্যদের ১০০% ট্যাক্স দিয়ে আনতে হয়। শুধু তাই না, ন্যাম ফ্লাটে থাকেন মাত্র ৬০০টাকার মাসিক ভাড়ায়। কি রাজ কপাল আমাদের জনপ্রতিনিধিদের। বিশ্বের কোন দেশের জনপ্রতিনিধিরা এতএত সুবিধা পান কিনা সন্দেহ আছে কিছুদিন আগেই ইউএস ফার্স্টলেডি মিশেল ওবামার স্পেনে অবকাশকালীন টাকা খরচ নিয়েও কথা উঠেছে, আর আমাদের দেশে...............???

যাহোক গাড়ি কেনার ট্যাক্সের প্রসঙ্গে আসি,  এমপিরা ব্যতিত সমাজের উপড়তলার মানুষ জনের জন্য এই ট্যাক্স কোন সমস্যাই না, হাতের ধুলা, এজন্য তারা পরিবারের প্রত্যেকের জন্য আলাদা গাড়ির ব্যবস্থা করতে পারেন। অথচ একজন মধ্যবিত্ত পরিবারের হয়ত খুবই প্রয়োজন একটা গাড়ীর হয়ত বাসায় বৃদ্ধ বাবা-মা

Share/Bookmark

শুক্রবার, ৬ আগস্ট, ২০১০

জাপানের ডায়েরীঃ ডেলিভারী সার্ভিস



জাপানিদের জীবন বেশ সাজানো গোছানো। বিশেষ করে রান্না নিয়ে এদের কোন মাথাব্যথা নাই! আমরা যতটা রান্না নিয়ে চিন্তিত এরা এমন না! এদের কথা হল, হোটেল/রেস্টুরেন্টের কাজ হলো রান্না করা, আর এদের কাজ হলো খাবার সময়ে ঐখানে গিয়ে খেয়ে আসা। অন্যদিকে আবার কোন কিছু ডেলিভারি আদান প্রদানের জন্য কিছু কুরিয়ার সার্ভিস আছে, খুবই উপকারি.......খাবার কোন জিনিসের অনলাইনে অর্ডার দিলেই হল, এরপর কুরিয়ার সার্ভিস আপনার দরজায় এসে দিয়ে যাব, তখন স্পটে ক্যাশ দিলেই

Share/Bookmark

জাপানের ডায়েরীঃ বাচ্চাদের সাথে স্কুলে

প্রথমেই ধন্যবাদ দেই, যে সকল ব্লগার আমার আহবানে সাড়া দিয়ে ছবি পাঠিয়েছেন। অসংখ্য ছবি পেয়েছিলাম, পরে বাছাই করতে গিয়ে হিমশিম! যাহোক অবশেষে ৩২টা ছবি সিলেক্ট করেছিলাম, ভাবছিলাম পরে আরো যোগ করব, কিন্তু আর সময় করে উঠতে পারি নাই! ফলে সবারই ছবি নিতে পারি নাই, এজন্য দুঃখিত! আমার ইচ্ছা ছিলো বাংলাদেশকে স্কুলের বাচ্ছাদের কাছে একটু হলেও ধারনা দেয়া, যা আমি করতে পেরেছি সামান্য কিছু ছবি দিয়ে, তবে ধন্যবাদ, আপনাদের এমন সহযোগীতা, আর ছবি দেবার জন্য! যা হোক আজকের বিবরন দেইঃ

Share/Bookmark

জাপানের ডায়েরীঃ পার্সিমন

আজ আপনাদেক জাপানীজ এক ফলের সাথে পরিচয় করে দেব! এর নাম পারসিমন। এটা মূলত চীনের ফল হলেও পরে এটা উত্তর-পূর্ব এশীয়দেশগুলিতে বিস্তার লাভ করে! পারসিমনের বেশ কিছু প্রজাতি আছে, এর মধ্যে কাকি পারসিমন/কাকি-ই জাপানে জন্মে। প্রজাতিভেদে এই পারসিমন হালকা হলুদ-কমলা থেকে লাল-কমলা রঙের হয়, আর ব্যাসার্ধ্য ১.৫-৯সেমি হয়। এটা বেশ স্বাদযুক্ত, নরম(অনেক সময় একটু আঁশযুক্ত) হয়। এতে প্রচুর পরিমান গ্লুকোজ বিদ্যমান, এছাড়া সুষম প্রোটিন প্রোফাইল রয়েছে। জাপানে প্রায় বাড়ির সামনেই পারসিমনের একটা করে গাছ আছে, কারন

Share/Bookmark

জাপানের ডায়েরীঃ আবারো সাইকেল

আবার সাইকেল প্রসঙ্গ! জাপানে গনহারে সাইকেল ব্যবহৃত হয়! ঢাকা শহরে যেমন রিক্সা জাপানেও তেমন অবস্থা ( অবশ্য মেইন রোডে না), বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সাইকেল দেখলে ঢাকার রাস্তায় রিক্সার কথা মনে হয়! অবশ্য মোটরবাইকও চলে! নতুন আসার পর সাইকেল নিয়ে  জিনিসটা চোখে পড়ল, তা হল এদের সব সাইকেলগুলো আমাদের দেশীয় ভাষায় যেটা লেডিস সাইকেল বলে, এমন! মানে সামনে পা দিয়া সিটে চড়া যায়! আর একটা চোখে পড়ার মত, তা হল মায়েদের সাইকেলে করে বাচ্চাদেক নিয়ে চলাচল! অবশ্য এজন্য বিশেষ বেবি কেরিয়ার আছে, যেসব মা, বাচ্চাদেক সাইকেলে নিয়ে থাকেন! আমি এখন পর্যন্ত এক মহিলাকে ৩টা বাচ্চা নিয়ে সাইকেলে চড়তে দেখেছি! আর বাচ্চাগুলোও দেখলাম সাইকলে চুপ মেরে আছে, আমাদের দেশীয় বাচ্চাদের মত

Share/Bookmark

জাপানের ডায়েরীঃ সাইকেল

ছবিঃ জাপান-গাইড থেকে!


আগে থেকেই সাইকেল ভালোই চালাতে পারতাম! এইচ এস সি পর্যন্ত চালিয়েছি, এরপরে চালালেও তা ছিলো হঠাৎ করে! জাপানে এসে আবার এখন নিয়মিত সাইকেল চালনা শুরু করেছি! কারন নতুন বাসায় সকল আবাসিকের জন্য একটা করে সাইকেল ফ্রি ;) আমার সাথের এক ভাই, সবসময় বলে পুলিশ ধরে না কেন! যাহোক গত রবিবারে দুজনে ইচ্ছামত শহরে ঘুরলাম সাইকেলে...........আর রাস্তা কিছুটা ঢালু হওয়ায় প্যাডেল চালাতে হচ্ছিল কম, ভালোই লাগছিলো, কিন্ত ফেরার পথে পুলিশ মামুর সাথে মোলাকাত :| থামলাম, প্রথমেই শুরু করল নিহঙ্গ ওকে (জাপানিজ ওকে ), আমি বললামঃ ইংলিস ওকে! কারন আগেই সিনিয়ররা কাছে তাদের অভিজ্ঞতা থেকে বলেছিলেন পুলিশের সাথে জাপানিজে কথা না বলাই ভালো, কারন তখন নাকি বেশি প্যাঁচায়! আর আমাদেরও

Share/Bookmark

জাপানের ডায়েরীঃ জায়নামাজে বাংলা!



আমি একেবারে কঠিন ধার্মিক না! কারন সবকিছু মেনে চলার মত মানসিকতা আসে নাই,দেখা যায় নফল পালন করতে গিয়ে ফরয বাদ পরে যায়! তবে চেষ্টা করি পাঁচওয়াক্ত নামাজ পড়ার!বাহিরে আসার আগে চিন্তা করতাম যে নিজে নিজেই মনে হয় নামাজ পড়তে হবে! আর জুমার নামাজ না পড়ে হয়ত যোহর পড়তে হবে! যা হোক জাপানে পৌছার পরের দিনই ছিল শুক্রবার! দেখলাম ইন্টাঃ হলের কমনরুমে নামাজের ব্যবস্থা করা হচ্ছে! শুধু নামাজের সময়ই গায়ের চাদর পেড়ে নামাজের ব্যবস্থা আর নামাজ শেষ হলেই সব গোছানো! অনেকটা গুলিস্থানের ফুটপাথের দোকানের মত! এরপর দেখলাম যোহর-আছর-মাগরিব-এশা সবই পড়া যায়! মুসল্লী মোট ৮জন! আমরা বাংলাদেশীর সংখ্যাগরিষ্ঠ মোট তিনজন!

Share/Bookmark

জাপানের ডায়েরীঃ সেমিনার হাউস

আমার এখানে ইউনিভার্সিটির নিয়ম হল ফরেন স্টুডেন্টরা ১মাস ইন্টাঃ হলে থাকতে পারবে! এরপর ২য় বর্ষের পর থেকে আবার এখানে ব্যাক করতে পারবে! এজন্য আমার প্রফেসর আগে থেকে ২য় মাসে জন্য এখানে ইন্টার ইউনিভার্সিটি সেমিনার হাউজ এ আমার থাকার ব্যবস্থা করে রেখেছিলেন! সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল, ওখানে সকল আবাসিকদের জন্য একটা করে বাইসাইকেল আছে! আজ সকালে রুমের চাবি আর বাইসাইকেল আনতে গিয়ে পথ হারিয়ে ফেলেছিলাম! কারন জাপানে আসার পর সন্ধ্যার দকে একদিন গিয়েছিলাম ঐ সেমনার হাউজ দেখতে! যাওয়ার পথে আবার সেই ইংজা (ইংরেজি-জাপানি)ভাষার মিশেলে খেই হারিয়ে ফেলা আর কি! আমি বুঝাই এক, আশে পাশের

Share/Bookmark

বৃহস্পতিবার, ৫ আগস্ট, ২০১০

জাপানের ডায়েরীঃ জাপানী ঠান্ডা

গতকাল টোকিওতে ছিল ঠান্ডা ঠান্ডা কুল কুল আবহাওয়া! সূর্যমামা সারাদিন লুকিয়ে ছিলেন! বাংলাদেশের হিসাবে ধরলে পৌষের মত প্রায় শীত আর সেই সাথে ঠান্ডা বাতাস যা কানকে তীরের মত আঘাত করেছে! সেই শীলাটে (শীত+ঘোলাটে)পরিবেশের ছবি আপনাদের জন্য!

ছবিগুলো গতকাল দুপুরে তোলা!

Share/Bookmark

জাপানের ডায়েরীঃ সাংস্কৃতিক সপ্তাহ


(বিভিন্ন স্টলে লোকজনের ভীড়)

জাপানের প্রায় সব ইউনিভার্সিটিতে আজ থেকে ৩দিন ব্যাপী CULTURAL FESTIVAL হচ্ছে! এখানে উৎসব মানেই খাওয়া আর খাওয়া! সাথে কিছু খেলনা আর কাপড়ের দোকান আর গান বাজনা! এক জায়গায় দেখলাম, প্রাণীবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীরা কিছু সামূদ্রিক প্রাণী দেকাচ্ছে সবাইকে! আজ তারই কিছু ছবি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম!

Share/Bookmark

জাপানের ডায়েরীঃ মিস ইউ বাংলাদেশ

দেশের বাহিরে গেলে সবারই মনে হয় মাতৃভূমিকে বেশি মনে পড়ে! আর এটা যে কতটা বাস্তব আমি হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি! কোথাও কিছু হলেই মনে হয়, ইস বাংলাদেশকে যদি ফুটিয়ে তুলতে পারতাম! কাল থেকে জাপানের ইউভার্সিটিগুলোতে শুরু হচ্ছে সাংস্কৃতিক সপ্তাহ, সবাই নিজ নিজ দেশকে উপস্থাপন করবে, থাকবে দেশীয় খাবারের উৎসব। আজ থেকেই দেখছি সাজ সাজ রব, খুটি দিয়ে তাবু টানানো হচ্ছে, কিন্তু যেসব বাংলাদেশী এই ইউনিভার্সিটিতে আগে থেকেই আছেন, তাদের কেন জানি অনিচ্ছায় এবার বাংলাদেশের কোন স্টল হচ্ছে না! তাই মনটা একটু বিষিয়ে ছিলো সকাল থেকেই! আর আমরা যারা এবারই নতুন আসলাম, আমাদের করার কিছুই ছিলো না, কারন এসব স্টল দিতে হলে যে অনুমোদন নিতে হয়, তার ডেডলাইন আমরা আসার আগেই শেষ হয়ে গেছে! যা হোক, একটু আগেই একটা ঘটনায় মনটা অনেকটা ভালো হয়ে গেল! সেটাই শেয়ার করছি!

Share/Bookmark

জাপানের ডায়েরীঃ এলোমেলো পর্ব

সময় কেমন জানি মনে হয় স্থবির হয়ে পড়েছে! আবার কখনও মনে হয় সময়টা সময়ের মতই লাফায়ে লাফায়ে পার হয়ে যাচ্ছে! এখন মোটামুটি একটা স্বাভাবিকতা চলে এসেছে এখানে! তবে সবচেয়ে হাসি লাগে ভাবতে যে সকালে ঘুম থেকে উঠে (দেশে থাকতে) যদি কর্মস্থলে থাকতাম, চিন্তা করতাম ডাইনিং এ বাবুর্চি কি খাওয়াবে বা বাসায় গেলে চিন্তা করতাম মা কি খাওয়াবে! আর এখন সকালে ঘুম থেকে উঠেই রান্নার মেনু নিয়ে ভাবি, কি রাধবো, কি খাবো দুপুর আর রাতে, কেমন জানি একটা গৃহপালিত ভাব চলে এসেছে! এরপর রাইস কুকারে রান্না দিয়ে সকালের কিছু হালকা নাস্তা করে ল্যাবে দৌড়, আবার দুপুরে এসে কোন রকম গলাধঃকরন আবার ল্যাব আবার রাতে এসে খেয়ে ঘুম! মাঝে

Share/Bookmark

জাপানের ডায়েরীঃ আলু ভর্তা

এবার মনে হয় খাবার নিয়ে আবার আপনাদের সাথে শেয়ার করা যায়! উত্তরবঙ্গে সাধারনত আলু বেশী খাওয়া হয়, আর আমার দেশের বাড়ি বগুড়ায় হওয়ার আমিও এর ব্যতিক্রম না! বাড়িতে আলুর সিজনে আলুর রকমারী খাবারের মেনু থাকত! আর আলু ভর্তা সম্ভবত সবারই প্রিয়! আজকের প্যাঁচালটা এটা নিয়েই! আমরা বাংলাদেশে যেমন সের/কেজি এসবে কিনে অভ্যস্ত জাপানে এসে প্রথম কেনাকাটা করতে গিয়েই ধাক্কা খেলাম! বেশীর ভাগ পণ্যদি পিস অনুযায়ী বিক্রি হয়! বিশেষ করে মাছ, মাংস আর সবজী! এখানে এসে যা বুঝলাম সবচেয়ে বেশী দাম হল রসুন আর আলু! আমাদের দেশে আলু নিয়ে কৃষক থাকে বিপাকে যে ফসলের দাম উঠবে কিনা, আর এখানে অনেক বেশী দাম।

Share/Bookmark

জাপানের ডায়েরী-৫!

জাপান নিয়ে আমার ৫ম কিস্তিটা হবার কথা ছিলো আমার এখানে মোবাইল ফোন নেয়া নিয়ে, কিন্তু কালকের একটা স্বল্পমাত্রার বিপদ ঘটায় আজ ঐটা নিয়েই লিখছি!


আমি সাধারনত সকাল বেলাই দুপুর আর রাতের জন্য রান্না করে ফ্রিজে রেখে দেই, শুধু খাবার সময় ওভেনে গরম করে নেই! কাল জাপান সময় প্রায় রাত ৯.৪৫এ রুমে গেলাম, ক্ষুধা এতো বেশি লেগেছিলো যে ওভেনে খিচুড়ি আর গরম করতে ইচ্ছা করছিল না, অগত্যা ওভাবেই খাওয়া শুরু করলাম, কিন্তু ক্ষুধা থাকলেও কেমন জানি লাগছিলো, তাই প্লান

Share/Bookmark

জাপানের ডায়েরী-৪

এবার জাপানীজ রেস্তোয়ার খাবারের অভিজ্ঞতা আপনাদের সাথে শেয়ার করব! জাপানে পৌছার পর দরকারী ফরমালিটিস শেষ করে, ইন্টাঃ হাউজে আমার রুমের দিকে যাবার জন্য পা বাড়ালাম, তখন প্রফেসর বলেলন আমদেক নিয়ে লান্চ করবেন। আসলে এই লান্চ ছিলো তার ল্যাবের ২ নবাগতের জন্য! আর একজন হল ইন্দোনেশিয়ান! যা হোক, জীবনে ১ম বার জাপানীজ রেস্তোরায় খাবারের অভিজ্ঞতা আর স্বাদের জন্য এগোলাম, আবার ভয়ও লাগছিলো যে ওদের সব খাবারেই পর্ক মেশানো থাকে, সংরক্ষনের জন্য! যা হোক রেস্তোয়ার পৌছেই একটা ধাক্কা খেলাম! একেবারে ভিন্ন গেট-আপ! তাজা মাছ আর মাংস টেবিলে, লোকজন অর্ডার করছে আর সেই অনুযায়ী আগুনে আচিয়ে পরিবেশন করছে! তবে সবচেয়ে মজার বিষয় হল, রেস্টোরার মাঝে গোলাকার রিঙের মত টেবিল, আর রিঙের বাহির দিকে চলমান তাক আছে, যেখানে ডিম, চিংড়ী মাছ সহ নাম না জানা অদ্ভুদ কিসিমের জীব ছোট্ট বাটিতে করে পর পর সাজানো, সেগুলিও ঘুরছে, যা অনেকটা প্লেন থেকে নেমে লাগেজ নেবার মত সিস্টেম! অচেনা খাদ্যদ্রব্য দেখেই গুলিয়ে উঠছিলো সবকিছু! একটু পর দেখলাম ছোট ছোট অক্টোপাস! যা হোক, আমার মত ইন্দোনেশিয়ানেরও একই অবস্থা

Share/Bookmark

Trust!!!!

A little girl and her father were crossing a bridge.
The father was kind of scared so he asked his little daughter:
"Sweetheart, please hold my hand so that you don't fall into the river." The little girl said:
"No, Dad. You hold my hand."
"What's the difference?" Asked the puzzled father.

"There's a big difference," replied the little girl.
"If I hold your hand and something happens to me, chances are that I may let your hand go. But if you hold my hand, I know for sure that no matter what happens, you will never let my hand go."

In any relationship, the essence of trust is not in its bind, but in its bond. So hold the hand of the person whom you love rather than expecting them to hold yours... 


(সংগৃহিত)
Share/Bookmark

ভোট সংস্কৃতি!!!!

দেশনেত্রী দিচ্ছে ডাক দিতে হবে ভোট ধানের শীষে
এতেই নাকি ফিরে পাব মোরা আমাদেরই দিশে!

জননেত্রী বলছেন এবার হাওয়া নাকি নৌকার পালে
না দিলে তাকে ভোট দেশ যাবে হায় রসাতলে।

মোদের চাচা বলছেন এবার হবেই হবেন রাষ্ট্রপতি
জনগন আসলে বুঝছেনা কার কি কেমন মতিগতি।

সৎ লোকেরা বলছে এবার ভোট দিতে পাল্লায়
না দিলে যাবে ইহকাল, পরকাল যাবে গোল্লায়


Share/Bookmark

পেতনি!!

তুমি কোথায় কোন অজানায় কোন অসীমের গহবরে!!!
ডাকি যে তোমায় থাক কেন তবু বহুদুরে!!

স্বপনের মাঝে ডাকি যে তোমারে পিছে
কেন তবু অধরা, কেন তুমি এত মিছে?

মনের জানালায় হাজার রঙের চলে মিশ্রন
ভাঙ্গে আর গড়ে, পায় না কিছু তোমার আভরন


Share/Bookmark

মন!

কাঁদা মাটির মানব মন
গড়ছে চিন্তা ইচ্ছামতন!

পাবো কি পাবো না,
এটা মোটেও চিন্তা না

চোখের সামনে দেখছ যা ঘটন
পাবে কি তা, ভাবছ কি কখন?

অবচেতন মন ভাবে সারাক্ষন
চাইবে যা, পাবে তা কখন।


Share/Bookmark

জাপানের ডায়েরী-৩!

সবকিছু কেমন জানি লাগছে! ল্যাবে সবাই নিজের ডেস্কেই নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে! এমন ঘুমাচ্ছন্ন পরিবেশে আমিও কেমন জানি কেমন হয়ে যাচ্ছি! তাই আবার জাপানের অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখছি, নিজের ঝিমুনিভাব কাটার জন্য!


জাপানে এসে চারিদিকে যখন আমি জাপানিজ ভাষার কাই ক্যুই এ নাজেহাল তখনই এদের সাহায্যকারী মনোভাব দেখে যার পর নাই তৃপ্ত ও সন্তুষ্ট! এদের বেশীর ভাগই ইংরেজী জানে না, তাতে কি আপনি কোন কিছু জিজ্ঞাসা করলে না নাই, সর্বচ্চ চেষ্টা করবে বুঝতে এবং বুঝাতে! আমি ল্যাবেই দেখেছি আমার হয়ত কিছু সাহায্য লাগছে, যাকে বলছি তার যতই

Share/Bookmark

জাপানের ডায়েরী-২!

আবারো সেই ইংরেজী! গতপরশু প্রথমবারের মত জাপানিজ ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাসে গেলাম! পেলাম ৪/৫জোন চাইনিজ, ১জন সিঙ্গাপুরিয়ান, ১ জন কোরিয়ান আর আমি সহ ২জন বাংলাদেশী! যে ভলেন্টিয়ার আমাদেক নূন্যতম চলার মত জাপানিজ শেখাবেন ওনার নাম হাশিমোতো! স্মাইলি চেহারা, কিন্তু ইংরেজীর বহর তেমন না! সবচেয়ে মজার কথা হলো, ক্লাসে এসেই সে যা বলল তা হোলো নো ইংলিস?? ইংরেজীই যদি না বলি তাহলে বেটার ওর সাথে কথা বলব কিভাবে?? এই হল অবস্থা! যাহোক প্রথম ক্লাসে জাপানিজ অক্ষরগুলো দেখে সবকিছু `আজ রবিবার` নাটকে জাহিদ হাসানের ডায়ালগের মত `হিজিবিজি হিজিবিজি` লাগছিল! যাহোক হাশিমোতো আর চাইনিজদের সাহায্যে শেষ পর্যন্ত জাপানিজ অক্ষরগুলোর একটা সাইজে আনতে পেরেছি, আর ক্লাসটাও প্রানবন্ত লাগছে

Share/Bookmark

বুধবার, ৪ আগস্ট, ২০১০

জাপানের ডায়েরী-১!

জাপানে আসা আমার মাত্র ৬দিন হয়ে এলো! ভাবছি এখানকার ভালো লাগা-খারাপ লাগা সবই আস্তে আস্তে শেয়ার করব!


প্রথম যেদিন নারিতা এয়ারপোর্টে এলাম তখনই চোখে পড়ল ঝকঝকে সাজানো বাগানের মত পরিবেশ! কি সুন্দর সাজানো গোছানো সবকিছু! কিন্তু চারিদিকে ক্যাঁ-কু-কউ শুনে মনের মাঝে হাহাকার করছিলো বাংলা বলার জন্য! মনে হচ্ছিল বাংলা না বলতে পারলে মরেই যাব! ঢাকা থেকে আমার প্রথম ফ্লাইট ছিলো ব্যাংকক পর্যন্ত সেখানে বিমানে কিছু বাংলাদেশী পেয়েছিলাম, তাদের সাথে যা হোক ব্যাংকক পর্যন্ত বাংলা বলতে পেরেছিলাম! কিন্তু এরপর ব্যাংকক-নারিতা

Share/Bookmark

শনিবার, ৩১ জুলাই, ২০১০

গোছালপনঃ এক গ্রামীন সংস্কৃতি!

গোছালপন!! হ্যাঁ বগুড়ায় আঞ্চলিক ভাষায় আমরা গোছালপনই বলি। এটা আসলে এক ধরনের খাওয়ার অনুষ্ঠান, যা প্রতিবছর জমিতে ধান লাগানোর সময় পালিত হয়। যেদিন জমিতে প্রথম ধানের বীজ বপন (বীজতলা থেকে অংকুরিত ধান গাছ এর চারা জমিতে লাগানোর দিন) করা হয় সেদিন যেসকল কৃষক বীজ বপনে অংশগ্রহন করে, তারা ঐদিন রাতের খাবার গৃহস্থের বাড়িতে খায়। বেশ উৎসবমুখর পরিবেশে, সবকৃষক গৃহস্তের উঠানে বা বারান্দার সারিবদ্ধভাবে বসে রাতের খাবার গ্রহন করে। এখানে শুধু কৃষক একাই আসে না, অনেক সময় তারা তাদের বঊ-বাচ্চাকেও নিয়ে আসে এই
Share/Bookmark

শুক্রবার, ৩০ জুলাই, ২০১০

কম্পিউটারের কর্মদক্ষতা বাড়ানোর কয়েকটি টিপসঃ পর্ব-১

কম্পিউটারের কর্মদক্ষতা বাড়ানোর জন্য নিচের কাজগুলি করুনঃ

১। অযাচিত সফ্টওয়্যার ইনস্টল করা থেকে বিরত থাকুন।
২। কাজ শেষ হয়ে গেলে যে সব সফ্টওয়্যার আপাতত আর কেজে লাগবে
না, সেগুলি আনইনস্টল করুন।
৩। সপ্তাহে অন্তত একবার ডিক্স ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
৪। রিলায়েবল একটি আপডেটেড এন্টিভাইরাস ইউজ করুন, একাধিক
এন্টিভাইরাস ইনস্টল করবেন না, পিসিকে স্লো করে দেয়।
৫। এটা ফলো করুনঃ folder option>view>hide protected
operating system file(এটাকে uncheck করুন) এবার আপনার
পিসির যেকোন ড্রাইভে যান, এরপর দেখুন system volume
information নামের একটা ফোল্ডার আছে, এর ভেতরে সবকিছু
ডিলিট করুন (শুধু change.log নামের ফাইল ছাড়া) এভাবে সব
ড্রাইভে একই কাজটি করুন। এর ফলে পিসির সব ড্রাইভে অনেক
জায়গা খালি হবে।
৬। এবার যান>Start>run>লিখুন % temp% এরপর okতে ক্লিক
করুন! দেখবেন অনেক ফিলে এসেছে এগুলি ডিলিট করুন। এতে
পিসির সিস্টেম ড্রাইভের জায়গা বাড়বে।

Share/Bookmark

হতাম যদিপাখি!

কেন যে মোরা মানুষ হলাম,
পারছিনা ছুতে দ্রব্যমূল্যের লাগাম।

ইচ্ছে হলে উড়তে পারতাম হতাম যদি পাখি,
সব কিছু বাদ দিয়ে ব্যবসায়ীদের দিতাম ফাঁকি।

করতে হতনা বাজার সদাই, আর কষ্টের রান্না,
জীবন চলত মনের আনন্দে, থাকতনা কোন কান্না।

ছুটে চলতাম গাছ থেকে গাছে, আর নীল আকাশের পটে,
মনে হত না জীবনটা জটিল নগরীর দুঃসহ যানজটে।

নেই চিন্তা থাকার কোন গাছই হত আপন নীড়,
মানুষের মত আবাসন নিয়ে মন হত না অস্থির।


Share/Bookmark

আমাদের রাজনীতি!!!

আমাদের রাজনীতি চলে স্বার্থের সাথে
স্বার্থের হানি হলে দলবদল ঘটে!
দলে রয়েছে কত নেত্রী-আর নেতা
নির্বাচনের আগে তারা দেখায় কত ভদ্রতা!
কথায় কথায় থাকে আশার ফুলঝুড়ি
কিন্তু জনগন ঠিকই বোঝে সবই ছলচাতুরী!

Share/Bookmark

মোবাইল ফোন সেটের নিত্য নতুন সুবিধাঃ দরকার কতটুকু???

সেই স্কুল/কলেজের সময় পড়েছিলাম-বিজ্ঞান দিয়েছে বেগ, কেড়ে নিয়েছে আবেগ!!আর এখন মনে হয় সাথে যোগ করতে হয় যে আমাদের বিবেকও কেড়ে নিয়েছে, বাড়াচ্ছে মিথ্যা বলার প্রবনতা!! হালের এই সবচেয়ে প্রয়োজনীয় মোবাল ফোনের কথাই ধরুন??? বাসে চলাচলের সময় খেয়াল করবেন মোবাইল ফোনে কথা বলার সময় ৯০% লোকই তার কথা বলার সময়কার অবস্থান নিয়ে মিথ্যা কথা বলছে! দেরি হলে আগ বাড়িয়ে বলছে যে সে পৌঁছেই গেছে আর ৫ মিনিট লাগবে অথচ তার গন্তব্য থেকে সে ৩০মিনিট দুরে!!! আবার পাওনাদি থাকলে বলে বেশী সময় লাগবে পৌঁছতে! বিজ্ঞানের এই আবিস্কার আমাদের অনেক উপকার করলেও মিথ্যা কথা বলাতে শেখাচ্ছে! ক'দিন থেকেই পত্রিকায় দেখছি এক অখ্যাত ব্র্যান্ডের মোবাইল ফোন সেটের বিজ্ঞাপন! অনেক সুবিদা সেই সেটের! নতুন যে সুবিধাটি ভয়ঙ্কর মনে হল আমার কাছে তা হল,

Share/Bookmark

মাহে রমযান!!

আবার এসেছে ফিরে পবিত্র মাহে রমযান,
রহমত মাগফেরাত নাযাতের আশায় সিক্ত মুসলমান।

সারাদিনময় রোজা রাখিয়া সন্ধ্যায় ইফতার,
জীবিকার শ্রমে তবু ক্লান্তি নাই ছুটে চলে দূনির্বার।


Share/Bookmark

স্মৃতিতে শহীদ স্মৃতি হল!

 এটা বুয়েটে স্নাতকোত্তরে অধ্যায়নরত ছাত্র প্লাস বুয়েটের লেকচারারদের থাকার একটা হল।এই হলটিতে মোট ৩টি ব্লক র‌য়েছে, ১ম ব্লকটি বুয়েটের লেকচারারদের জন্য, আর বাকি দুইটি বুয়েটের লেকচারার ব্যতিত যারা এখানে স্নাতকোত্তরে ভর্তি হন তাদের জন্য! এইতো সেদিনও হলে ছিলাম, খুবই মজা হত ঐ হলে থাকার সময়। এইচ, এচ, সি পাশের পর সব বন্ধুরা বিভিন্ন ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হলেও এই হলে ওদের অনেককেই পেয়েছি! এই হলটি হল বিএসসি পাশের পর একটা মিলনক্ষেত্র! এখনও ঢাকায় গেলে

Share/Bookmark

রবিবার, ২৫ জুলাই, ২০১০

বাবা, আমার বাবা, যাকে ছাড়া আমার আমি হয়ে ওঠা হত না!!

সেদিন মা সেজে গুজে দিলেন, সাথে প্রিয় বলটা নেঁটে জড়িয়ে সাইকেলের হ্যান্ডেলে নিতে ভুললাম না। এরপর উঠে বসলাম সাইকেলের রডে। বাবা চালিয়ে যাচ্ছেন সাইকেল স্কুলের পানে, আমার তখনও প্রাইমারী স্কুলে  পড়ার বয়স হয়নি, এরপরও মনযোগী ছাত্রের মত বাবার সাথে প্রতিনিয়ত স্কুলে যেতাম। এটা এমনই একটা স্বাভাবিক কর্মকান্ডে পরিনত হয়েছিলো যে, বাড়ির প্রায় সাথে লাগানো প্রাইমারী স্কুলে কখনই যাওয়া হয়নি। বাবার সাথে স্কুলে গিয়ে আমার কাজ আর কি, স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের কোলে বসে থাকা, না হয় নিজের ফুটবলটা নিয়ে ‘বন্ধু’ হয়ে ওঠা আব্বার

Share/Bookmark

শুরুর কথা!


ব্লগিং বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। সবারই ব্যক্তিগত ব্লগ আছে যেখানে ডিজিটালি স্মৃতিগুলি জ্বলজ্বল করছে। আমার লেখার হাতেখড়ি বাংলা ব্লগে হলেও নিজের লেখাগুলি এখন থেকে এখানেও থাকবে। আর যদি ইচ্ছা হয়, তবে বাংলা ব্লগেও প্রকাশিত হবে। আমার ব্লগ আমার লেখা, নেই কোন রাজনীতি, কাঁদা ছোড়াছুড়ি। আমি একদিন থাকবো না, এই নশ্বর পৃথিবীতে, কিন্তু এই লেখাগুলি থাকবে অপারের যাত্রীর মুখপাত্র হয়ে এপারের তরে। সবাইকে শুভেচ্ছা।

মুকুট
জাপান 
২৫/০৭/২০১০
Share/Bookmark
^ Back to Top