বৃহস্পতিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১০
নিজের পছন্দের মযিলা ফায়ারফক্সের চমৎকার কিছু এডঅন
Flagfox:
ফায়ারফক্সের চমৎকার এই এডঅনটি আসলে আপনার ব্রাউজকৃত ওয়েবপেজটি কোন দেশের সার্ভার ব্যবহার করছে, সেই দেশের পতাকা দেখায় ব্রাউজারের এড্রেস বারের একেবারে ডানে। যেমন ছবি খেয়াল করুনঃ আমাদের শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইটটির সার্ভার বাংলাদেশের। তাই ফ্লাগফক্স বাংলাদেশের পতাকা দেখাচ্ছে।
মঙ্গলবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১০
ঘুরে আসুন বগুড়াঃ বগুড়া ভ্রমনের টুকিটাকি-যাতায়াত-ঘোরাঘুরি-থাকা-খাওয়া
বগুড়া- উত্তরাঞ্চলের প্রাণকেন্দ্র, সম্ভাবনাময় একটা শহর, যথাযথ পরিকল্পনার ছোয়া পেলে দেশের অন্যতম ব্যবসাকেন্দ্র, পর্যটনকেন্দ্র, শিক্ষার শহরে পরিনত করা সম্ভব। এখানে রয়েছে বেশ কজন পীর আঊলিয়া, বিখ্যাত বগুড়ার দই, রয়েছে আন্তঃজাতিক মানের শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম, আধুনিক জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ, ৪তারকা হোটেল নাজ গার্ডেন প্রভূতি।
ঘুরে আসুন বগুড়াঃ বগুড়া ভ্রমনের টুকিটাকি-যাতায়াত-ঘোরাঘুরি-থাকা-খাওয়া
শনিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০১০
প্রবাসের রান্নাঘরঃ কাচ্চি বিরিয়ানী (সাদা রঙের মিশন)
যা লাগবেঃ
পোলাও এর চাল, খাসির মাংস, কাঁচা মরিচ, পেয়াজ, তেল, গরম মসলা, আদা-রসুন পেষ্ট, দই/দুধ।
যেভাবে শুরু করবেনঃ প্রথমে পরিমান মত খাসির মাংস কেটে নিন। ভালো করে ধুয়ে নিয়ে পানি ঝরতে দিন। এবার দই/দুধ (পরিমানটা হবে এমন যাতে সব মাংস ভালোভাবে মাখানো যায়) আর আদা-রসুন পেষ্ট দিয়ে মাংস ভালোভাবে মাখিয়ে নিয়ে একটা বক্সে করে রেখে দিন মেরিনেট করার জন্য। নূণ্যতম দুই ঘন্টা, তবে সারারাত রাখতে পারলে আরো ভালো।
এবার পোলাও এর চাল ধুয়ে নিন। সস্প্যান ধুয়ে নিয়ে চুলায় দিন, তেল দিয়ে হাল্কা আচে পেয়াজ কুচি দিয়ে নাড়তে থাকুন। পেয়াজ এর রঙ বদলানো শুরু করলে এতে দিন (লবনের পরিমানটা হবে পোলাও আর মাংসের জন্য), সামান্য গরম মসল্লা আর কাঁচা মরিচ কেটে দিন। নরম হয়ে আসলে এবার পোলাও এর চাল ঢেলে দিন। এই সময় সামান্য পরিমান আদা-রসুন পেষ্ট দিতে পারেন। ভালো ভাবে নেড়ে নেড়ে ভাজতে থাকুন। যখন লেগে আসতে শুরু করবে, তখন গরম পানি দিন (পরিমান হবে চালের দ্বিগুন) মাঝে মাঝে নাড়িয়ে দিন। পানি যখন কমে আসবে তখন অর্ধেক চাল উঠিয়ে নিন।
প্রবাসের রান্নাঘরঃ কাচ্চি বিরিয়ানী (সাদা রঙের মিশন)
বৃহস্পতিবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১০
স্বপ্ন দেখা নিয়ে নিজের একটা ব্যাপক গবেষনামূলক পোষ্ট
স্বপ্ন দেখা নিয়ে নিজের একটা ব্যাপক গবেষনামূলক পোষ্ট
বুধবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১০
জাপানের ডায়েরীঃ স্কুলের বাচ্চাদের সাথে একদিন
জাপানের ডায়েরীঃ স্কুলের বাচ্চাদের সাথে একদিন
মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১০
ফেলে আসা স্মৃতি-০৩
বাবা শিক্ষক হওয়ায় ছোটবেলা থেকেই কড়া নজর আর শাসনে ছিলাম। অন্যদের মত আড্ডাবাজি করতে পারি নাই। খেলাধুলা করলেও নির্দিষ্ট সীমানার মাঝে ছিল তা। নিয়মিত পড়া দেওয়া থাকত, আর সময়মত চলত সেই পড়া আদায়। প্রাইমারী বৃত্তি পরীক্ষায় সময়, তখন অতটা স্কুলে যেতাম না, ভালো করে পড়াশুনার জন্য। আব্বা স্কুলে যাবার সময় পড়া দিয়ে যেতেন, আর সন্ধ্যায় পড়া আদায় করে নিতেন। এভাবেই চলছিল, কিন্তু মাঝে মাঝে কেমন জানি বিস্বাদ লাগছিলো, একঘিয়েমি পেয়ে বসল। কিন্তু কোন উপায়ও নাই!!!! জ্বর এসেছে বলেও পার পাবার উপায় নেই, হয়ত কপাল ঘসে কিছুটা দেখানো যাবে, কিন্তু পুরা বডিইতো ঠান্ডা। থার্মোমিটার কেউ বোকা বানানো যাবে না। কোন উপায় পাই না………….
ফেলে আসা স্মৃতি-০৩
ফেলে আসা স্মৃতি-২
ছোটবেলা থেকেই দইয়ের ভক্ত ছিলাম, বাড়ি বগুড়া বলেই কিনা জানি না। যা হোক আজ দই নিয়ে স্মৃতি রোমহ্নন করছি। পিচ্চিকালে তখন দই বিক্রেতা ভারে করে (বাশের লিঠির মত যা ঘাড়ে নিয়ে এর দুই মাথায় রশি দিয়ে বাশের ঝুড়িতে কিছু বহন করতে ব্যবহার হয়) দই বিক্রি করতে আসত। দই বিক্রতের ডাক শুনলেই হল, কিভাবে যে আমার কানে আসত, সাথে সাথে দৌড় দিতাম, দই আনার জন্য। এভাবে মোটামুটি রেগুলার কাস্টমার আমি, দই ওয়ালারাও সম্ভবত বাড়ির সামনে এসে জোরে হাঁক দিত। মাঝে মাঝে এমন অবস্থা যে কখনও দই ওয়ালা এসে হাঁক দিলে আর আমার কোন নড়াচড়া পাওয়া না গেলে আম্মাই চিন্তায় পড়ে যেত, আমি কই গেলাম, বাড়িতে নিশ্চয় নাই , কারন বাড়িতে থাকলে, আর দই ওয়ালা আসলে আমি চুপ থাকব, এটা অসম্ভব। তাই ছোটবেলায় দইওয়ালা আসলেই বোঝা যেত আমি কোথায়!!!!!
ফেলে আসা স্মৃতি-২
রবিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০১০
প্রবাসের রান্নাঘরঃ খাসির বিরিয়ানী
যেভাবে শুরু করবেন। যা যা লাগবেঃ
পোলাও এর চাল, খাসির মাংস, কাঁচা মরিচ, পেয়াজ, তেল, গরম মসলা, আদা-রসুন পেষ্ট।
প্রথমে পরিমান মত খাসির মাংস কেটে নিন। এবার পেয়াজ কুচি করে নিন, সস্প্যানে তেল দিয়ে চুলায় দিন, তেল হাল্কা গরম হলে এবার পেয়াজ কুচি ছেড়ে দিন, কাঁচা মরিচ গরম মসলা, লবন, আদা-রসুন পেষ্ট দিয়ে নাড়ুন। (নিচের ছবি দ্রঃ)
এবার পোলাও এর চাল
পানিয়ে ধুয়ে পানি ঝরাতে দিন।
প্রবাসের রান্নাঘরঃ খাসির বিরিয়ানী
শনিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১০
ফেলে আসা স্মৃতি-১
শশা!!!☼
আমাদের বাড়ি গ্রামে হলেও বিশ্বরোডের একবারে সাথেই, সাথে রয়েছে শহুরে সুযোগ সুবিধা। ফলে গ্রাম-শহর দুটারই ছোঁয়া পেয়েছি। আমার আম্মা চাকুরিজীবি হলেও তার সাংসারিক কাজকর্মের একনিষ্ঠতা দেখলে আসলে গর্ব করার মত
ফেলে আসা স্মৃতি-১
বৃহস্পতিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১০
অভাগা যেদিকে যায়......খাল-বিল-নদী-নালা-মহাসাগর শুকিয়ে যায়।
আজকের দিন কি দেখে যে শুরু করেছি মনে করতে পারছি না। সবকিছুতেই ভেজাল অবস্থা। যেভাবেই যাই, কিছুই এগোয় না। ল্যাবের জন্য একটা পোষ্টার প্রিন্ট করবো। এটা নিয়েই আজ ইতিহাস। প্রফেসর ইমেইল জানালো আফটারনুনে ক্যাড রুমে যেতে ওখানকার বড় প্রিন্টারে প্রিন্ট করতে হবে, যেহেতু জাপানীজ পিসি সুতরাং প্রফেসরই সাহায্য করবে। আমি ইমেইল দিলাম, আফটারনুন বললেই নির্দিষ্ট সময়টা কখন। জানলাম ১২টায় যেতে হবে, জো হুকুম জাঁহাপনা, গেলাম ১২টায়...............সেই থেকে ইতিহাস!!!!!!
ডাটা কেবলে সমস্যা, যেটা পিসি অনেক চেষ্টার পর জানা গেল। এবার প্রফেসর একটা ল্যাপ্টপ দিয়ে আমাকে বলে গেলেন, মাষ্টার্সের এক স্টুডেন্ট এসে আমাকে প্রিন্ট করতে সাহায্য করবে। কপাল খারাপ হলে আর কি বলবো, ল্যাপি কেবল চালু করে প্রিন্টার চেক করতেছি, পাওয়ার গেল। কিন্তু এভাবে তো পাওয়ার যাওয়ার কথা না। সবাই দেখি ল্যাব থেকে বাহিরে এসেছে, কারন ইলেক্ট্রিসিটি এভাবে চলে যাওয়ায় কেঊই বিশ্বাস করতে পারছে না, কারন এটা সিডিউল মেইন্টিনেন্সও না, কোন আগাম ঘোষনাও ছিল না, আর জাপানে লোডশেডিং? এমন ইতিহাস নেই। কিন্তু সেটাও আজ হয়ে গেল। কি আর করা, অপেক্ষায় থাকলাম। ২০মিনিট পরে আসলো পাওয়ার। আবার ল্যাপি নিয়ে ঝাপিড়ে পড়লাম। কিন্তু ্কপালের ফের, ল্যাপিতে ঐ প্রিন্টারের ড্রাইভার পাচ্ছে না। আবার আমি অফিস ২০০৭ এ কাজ করেছি কিন্তু ২০০৭ আর ২০০৩ দুই ভার্সেনেই সেভ করেছি, কিন্তু ঐ ল্যাপির অফিস ২০০৩ তে আমার কাজটার লেখা উদ্ভট দেখায়। ল্যাবে গেলাম ২০০৩ ভার্সনের জন্য ২০০৭ এর এড অন ডাঊনলোড করতে, আবারো কপাল মিয়া বিপক্ষে গেল। হঠাৎ পাওয়ার যাওয়ার এখনও নেট আসে নাই, পাওয়ার আসলেও।
দৌড়ে বাসায় গেলাম, এডঅন সহ পোর্টেবল অফিস ২০০৭ নামালাম। এরপর বাড়তি সতর্কতা হিসাবে ঐ প্রিন্টারের ড্রাইভার ডাঊনলোড করলাম, আমার ল্যাপিও নিলাম। শুরু হলো প্রিন্ট করার যুদ্ধ। পোর্টেবল অফিস ২০০৭ ব্যবহার করেও কাজ হচ্ছে না, সব ডিজাইন ওলট পালট। না হয় ওলটপালট হোক, ভাবলাম দেখি প্রিন্ট কেমন আসে, কিন্তু প্রিন্টার ইরোর দেখায়। মাষ্টার্সের ঐ ছেলে যখন হাল ছেড়ে দিলো, আমার ল্যাপি দিয়ে ট্রাই করা শুরু করলাম, দেখি আমি যে ড্রাইভার নামিয়েছি, সেটা সাপোর্ট করছে না। পরে প্রফেসর ল্যাব থেকে আসলো, এই অবস্থা দেখে সে নিজের অফিস রুম থেকে একটা আর একটা ড্রাইভার সফটওয়ার এনে দিলো, সেট আপ দিলাম আবার আমার ল্যাপিতে। কিন্তু প্রিন্টার এর মাথা বিগড়ে গেছে, প্রতিবার প্রিন্টার ইনিশিয়ালাইজ করতে গিয়ে ব্যাটা বারবার কাগজ কেটে ফেলছে, তাও যদি কাজ হত খুশি হতাম।
প্রিন্টার আবার এলার্ট দিচ্ছে কালি কমে গেছে, প্রফেসর সব কার্টিজ বদলে দিলো, শেষমেষ প্রিন্ট দিতে গেলাম, কিন্তু ইনপুট আর আউটপুট সাইজে ভুল করায়, প্রিন্ট হলো এ৪ এ, কি আর করা আবারো দিলাম প্রিন্ট কিন্তু এবার চ্রম ভেল্কি, ইনলার্জ এত হয়েছে যে কাগজের প্রস্থের দ্বিগুন পরিমান সাইজ এ প্রিন্ট করা শুরু করেছে, যা ফলাফল হাফ প্রিন্ট। মেজাজ চরম বিলা। কার এত মনযোগ থাকে? সেই ১২টা থেকে এই যন্ত্রনা চলছে, মাঝে নাকে মুখে একবার খাবার গিলে এসেছি। এবার সবকিছু ওকে করে প্রিন্ট দিলাম। কিন্তু ঐযে কথায় আছে না, অভাগা যে দিকে যায়......
প্রিন্টার এবার সাইজমতই প্রিন্ট করা শুরু করেছে, কিন্তু ১ম ৪০% বাদ দিয়ে এরপর থেকে প্রিন্ট করছে। কি আর করা প্রফেসরেরও বাসায় যাওয়া লেট হয়ে যাচ্ছে, সে বললো আচ্ছা, এবার তাহলে পেজ ১৮০ডিগ্রী করে প্রিন্ট করা হোক, তাহলে এবার প্রথমের অংশ প্রিন্ট হবে, পরে জোড়া দিলেই হবে। আমিও সায় দিলাম, কারন পেটের জ্বলুনি শুরু হয়েছে, মাগরিব-এশাও পড়ি নাই। কিন্তু শেষে এসে প্রিন্টার পুরাই চমক দেখিয়ে দিলো, উলটা দিক থেকে প্রিন্ট করতে দেওয়ার এবার সে ১০০% নির্ভুলভাবে প্রিন্ট দিলো, সেই সাথে আমার মোটামুটি ৭ঘন্টার যুদ্ধেরও পরিসমাপ্তি ঘটলো।
অভাগা যেদিকে যায়......খাল-বিল-নদী-নালা-মহাসাগর শুকিয়ে যায়।
রবিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১০
প্রবাসের রান্নাঘরঃ কমপ্লিট খানাপিনা (ফুল প্যাকেজ)
আজকের মেন্যু আইটেম হলোঃ আন্ডা ফ্রাইড রাইস উইথ মটরশুটি এবং চিংড়ির সবজি।
প্রথমে ফ্রাইড রাইস দিয়ে শুরু করা যাক, যা যা লাগবেঃ
✓পোলাও এর চাল ✓পিয়াজ ✓গরম মসলা ✓ সোয়াবিন তেল
✓মটরশুটি ✓আদা-রসুন পেষ্ট ✓ লবন ✓ কাঁচা মরিচ
✓ আন্ডা (২৫০গ্রাম চালের জন্য ৩টাই যথেষ্ট)
প্রবাসের রান্নাঘরঃ কমপ্লিট খানাপিনা (ফুল প্যাকেজ)
বৃহস্পতিবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১০
প্রবাসের রান্নাঘরঃ খাসির মাংসের ভূনা
খাসির মাংস কমপক্ষে ১/২কেজি, বেশি পরিমান পেঁয়াজ, গুড়া মরিচ, গরম মসলা, আদা-রসুন পেষ্ট, আরো কিছু মসল্লা স্বাদ বাড়ানোর জন্য।
প্রবাসের রান্নাঘরঃ খাসির মাংসের ভূনা
সোমবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১০
জাপানের ডায়েরীঃ প্রবাসে বাংলাদেশকে খোঁজা
এবার পোষ্ট প্রসঙ্গে আসি। প্রবাসে এসে সবসময়ই দেশের লোকজন/প্রতিষ্ঠান/ বাংলা লেখা খুজি। দেশের সম্পর্কিত কিছু পেলেই মনটা ভরে ওঠে, এই সুদূর প্রবাসে। গতবার ক্যাম্পাসের পাশে স্থানীয় লোকজনের এক বস্ত্রমেলার হঠাৎ চোখ আটকে গেল কয়েকটি ব্যাগে, দেখলাম ব্যাগের গায়ে বাংলায় বাংলাদেশ লেখা। বিক্রেতা জাপানীজ, জিজ্ঞাস করায় বলল বাংলাদেশ বেড়াতে গিয়ে কয়েকটি ব্যাগ কিনেছিলো, সেগুলোই বিক্রি করতেছে। বেশ ভালো লাগলো, নিজের মায়ের ভাষার লেখা দেখে। একটা প্রাপ্তিতে মনটা ভরে গেল, এই সুদূর থেকে।
জাপানের ডায়েরীঃ প্রবাসে বাংলাদেশকে খোঁজা
শনিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১০
পায়েস এর রেসিপি।
যা যা লাগবেঃ
এক লিটার দুধ, দেড় ছটাক এর আতপ চাল, পরিমানমত চিনি, কিচমিচ।
পায়েস এর রেসিপি।
বৃহস্পতিবার, ২৬ আগস্ট, ২০১০
পাইরেটেড উইন্ডোজ সেভেন ব্যবহারকারীরা সাবধান!!!
পাইরেটেড উইন্ডোজ সেভেন যারা ব্যবহার করছেন তাদের কাছে নিচের ছবিটি খুবই পরিচিত। কোন কারনে যদি সেভেনকে একটিভেটেড করতে না পারেন (সেটআপের ৩০দিন পর)অথবা উইন্ডোজ সেভেন এর ভ্যালিডিটি আপডেট চেকার (KB971033) কোনভাবে পিসিতে ইনস্টল হয়ে যায় , তখনই ডেক্সটপ ওয়ালপেপার কালো হয়ে যাবে এবং স্ট্যাটাস বারের উপড়ে ডান পাশে দেখাবে উইন্ডোজ জেনুইন না।
পাইরেটেড উইন্ডোজ সেভেন ব্যবহারকারীরা সাবধান!!!
বাংলাওয়ার্ডঃ বিজয়কে তাড়িয়ে অভ্র পাবার আগে আকাশের চাঁদ হাতে পাওয়া এক বাংলা লেখার সফটওয়ার নিয়ে স্মৃতিকথন
অনেক আগে আমি বিজয় এ বাংলা লেখা ছেড়ে দিয়েছিলাম, আমার কাছে ইউজার ফ্রেন্ডলি মনে হয় নাই, সবচেয়ে বেশি বিরক্ত লাগত পুচকি এক সফটওয়ার কিন্তু সেটআপ দিলেই পিসি রিস্টার্ট দিতে হয় ১হাত বাঙ্গীর ১৩হাত বিচি আর কি। বিজয়ে লিখতে গিয়ে কিবোর্ডে বাংলা অক্ষর খুজে খুজে লিখতে গিয়ে হয়রান হয়ে যেতাম।এরপর কিভাবে যেন নেটে পেয়ে গেলাম বাংলাওয়ার্ড । ধুমধাম ডাউনলোড দিলাম। বেশ ভালো লাগছিলো, ফোনেটিকের মত লেখা যায়, সামান্য আলাদা। কিন্তু বিজয়কে তাড়াতে পেরেছিলাম, এটাই বড় কথা
বাংলাওয়ার্ডঃ বিজয়কে তাড়িয়ে অভ্র পাবার আগে আকাশের চাঁদ হাতে পাওয়া এক বাংলা লেখার সফটওয়ার নিয়ে স্মৃতিকথন
স্মৃতির ডায়েরী থেকে মনের জানালায় দোলা দেয়া কিছু ঘটনা!!
স্মৃতির ডায়েরী থেকে মনের জানালায় দোলা দেয়া কিছু ঘটনা!!
বুধবার, ২৫ আগস্ট, ২০১০
বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সেরা খাবারের তালিকা
আগের সূচনা পর্বঃ আসুন বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সেরা খাবারের তালিকা করি।
২য় আপডেটঃ আসুন বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সেরা খাবারের তালিকা করিঃ ২য় পর্ব!
বগুড়ার দই
টাঙ্গাইলের চমচম
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তালের বড়া
বাঘাবাড়ির ঘি
নওগাঁর প্যারা সন্দেশ
নাটোরের কাচাগোল্লা
মুক্তাগাছার মণ্ডা
মাদারীপুরের গুড়
কিশোরগঞ্জ-নেত্রকোণার বালিশ মিষ্টি
ময়মনসিংহের আমিরতি
বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সেরা খাবারের তালিকা
রবিবার, ২২ আগস্ট, ২০১০
সাকুরা/চেরী ফুল
এপ্রিল ২০১০এ আমাদের ল্যাব থেকে সকল ছাত্র ও প্রফেসররা গিয়েছিলাম স্থানীয় ফুজি মে দাই পার্কে এই হানামি উৎসবে। সেখানকারসহ আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সাকুরা ফুলের অপরুপ রুপ আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।
সাকুরা/চেরী ফুল
প্রবাসের রান্নাঘরঃ আলু দিয়ে মুরগী ভূনা
আজ আলু দিয়ে মুরগীর মাংস ভূনার রেসিপি, অবশ্যই আমার স্টাইলে। যা যা লাগবেঃ
১। মুরগীর মাংস (পরিমান মত)
২। আদা-রসূন পেষ্ট, মুরগীর মসল্লা, তেল, পেয়াজ (বেশি পরিমান)
৩। আলু।
প্রবাসের রান্নাঘরঃ আলু দিয়ে মুরগী ভূনা
বৃহস্পতিবার, ১৯ আগস্ট, ২০১০
প্রবাসের রান্নাঘরঃ ডাল শুটকি
যা যা লাগবেঃ
ছোট মাছের শুটকি
বেশি পরিমান পেঁয়াজ
দরকারী মসলা
মসুর কালাই।
প্রবাসের রান্নাঘরঃ ডাল শুটকি
বুধবার, ১৮ আগস্ট, ২০১০
প্রবাসের রান্নাঘরঃ সচিত্র সহজিয়া পদ্ধতিতে খিচুড়ী রান্না
প্রবাসের রান্নাঘরঃ সচিত্র সহজিয়া পদ্ধতিতে খিচুড়ী রান্না
প্রবাসের রান্নাঘরঃ এগ ফ্রাইড রাইস বানানোর সহজিয়া তরিকা।
প্রথম আপনার প্রয়োজনমত চাল ধুয়ে নিন (অবশ্যই রাইসকুকারের ধারন ক্ষমতার মধ্যে হতে হবে), পেঁয়াজ কুচি করে কাটুন, এরপর আদা-রসুন, পেষ্ট দরকারমত কাঁচা মরিচ সবকিছু নিয়ে চালসহ রাইসকুকার এর পাত্রে ঢেলে ভালো ভাবে নাড়ুন যাতে সুন্দরভাবে মিশিয়ে যায়। এরপর সোয়াবিন তেল ঢালুন এবং আবার নাড়িয়ে দিন। ইচ্ছা করলে কিছু মটরশুঁটিও দিতে পারেন। এবার যে পরিমান চাল রাইসকুকারে দিয়েছেন তার ১.৫~২গুন পানি দিয়ে রাইস কুকার চালু করে দিন। রাইস না হওয়া পর্যন্ত আর চিন্তা নাই।
প্রবাসের রান্নাঘরঃ এগ ফ্রাইড রাইস বানানোর সহজিয়া তরিকা।
রবিবার, ১৫ আগস্ট, ২০১০
প্রবাসের রান্নাঘরঃ সহজিয়া পদ্ধতিতে পুডিং বানানোর রেসিপি
উপকরনঃ ৫টি ডিম, হাফ লিটার দুধ, এককাপ চিনি (অথবা পরিমান মত)। এছাড়া কিচমিচ/ঘী/পেস্তা-বাদাম ঐচ্ছিক।
প্রবাসের রান্নাঘরঃ সহজিয়া পদ্ধতিতে পুডিং বানানোর রেসিপি
শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০১০
বদলে দিন গুগলের হোমপেজের ব্যাকগ্রাউন্ড
যাহোক আসল কথায় আসি, ব্যাপারটা গতকালই খেয়াল করলাম, কবে থেকে শুরু হয়েছে জানি না। গুগলের হোমপেজে (বাংলা গুগল এ এখনও এই সুবিধা আসে নাই) এখন নিজের পছন্দের ব্যাকগ্রাউন্ড ছবি ব্যবহার করতে পারবেন।
বদলে দিন গুগলের হোমপেজের ব্যাকগ্রাউন্ড
সোমবার, ৯ আগস্ট, ২০১০
হাহাকার সিরিজঃ ১
আমাদের দেশে তেলের মাথায় আরো তেল দেয়া হয়। ফলে যারা উপড়ে থাকেন (উচ্চবিত্ত থেকে হাই ব্যাকিংওয়ালারা) তারা আরো উপড়ে আর যারা নিম্নবিত্ত তারা আরো নিচে, আর যারা এই দুই এর মাঝামাঝি তারা না পারে ওপরে যেতে না পারে নিচে নামতে, অনেকটা ঝুলন্তময় অবস্থা। বলতেও পারে না সইতেও পারে না। আমাদের দেশে এমপিরা শুল্কমুক্ত গাড়ি আনার সুবিধা পান, আর অন্যদের ১০০% ট্যাক্স দিয়ে আনতে হয়। শুধু তাই না, ন্যাম ফ্লাটে থাকেন মাত্র ৬০০টাকার মাসিক ভাড়ায়। কি রাজ কপাল আমাদের জনপ্রতিনিধিদের। বিশ্বের কোন দেশের জনপ্রতিনিধিরা এতএত সুবিধা পান কিনা সন্দেহ আছে কিছুদিন আগেই ইউএস ফার্স্টলেডি মিশেল ওবামার স্পেনে অবকাশকালীন টাকা খরচ নিয়েও কথা উঠেছে, আর আমাদের দেশে...............???
যাহোক গাড়ি কেনার ট্যাক্সের প্রসঙ্গে আসি, এমপিরা ব্যতিত সমাজের উপড়তলার মানুষ জনের জন্য এই ট্যাক্স কোন সমস্যাই না, হাতের ধুলা, এজন্য তারা পরিবারের প্রত্যেকের জন্য আলাদা গাড়ির ব্যবস্থা করতে পারেন। অথচ একজন মধ্যবিত্ত পরিবারের হয়ত খুবই প্রয়োজন একটা গাড়ীর হয়ত বাসায় বৃদ্ধ বাবা-মা
হাহাকার সিরিজঃ ১
শুক্রবার, ৬ আগস্ট, ২০১০
জাপানের ডায়েরীঃ ডেলিভারী সার্ভিস
জাপানিদের জীবন বেশ সাজানো গোছানো। বিশেষ করে রান্না নিয়ে এদের কোন মাথাব্যথা নাই! আমরা যতটা রান্না নিয়ে চিন্তিত এরা এমন না! এদের কথা হল, হোটেল/রেস্টুরেন্টের কাজ হলো রান্না করা, আর এদের কাজ হলো খাবার সময়ে ঐখানে গিয়ে খেয়ে আসা। অন্যদিকে আবার কোন কিছু ডেলিভারি আদান প্রদানের জন্য কিছু কুরিয়ার সার্ভিস আছে, খুবই উপকারি.......খাবার কোন জিনিসের অনলাইনে অর্ডার দিলেই হল, এরপর কুরিয়ার সার্ভিস আপনার দরজায় এসে দিয়ে যাব, তখন স্পটে ক্যাশ দিলেই
জাপানের ডায়েরীঃ ডেলিভারী সার্ভিস
জাপানের ডায়েরীঃ বাচ্চাদের সাথে স্কুলে
জাপানের ডায়েরীঃ বাচ্চাদের সাথে স্কুলে
জাপানের ডায়েরীঃ পার্সিমন
জাপানের ডায়েরীঃ পার্সিমন
জাপানের ডায়েরীঃ আবারো সাইকেল
জাপানের ডায়েরীঃ আবারো সাইকেল
জাপানের ডায়েরীঃ সাইকেল
ছবিঃ জাপান-গাইড থেকে! |
আগে থেকেই সাইকেল ভালোই চালাতে পারতাম! এইচ এস সি পর্যন্ত চালিয়েছি, এরপরে চালালেও তা ছিলো হঠাৎ করে! জাপানে এসে আবার এখন নিয়মিত সাইকেল চালনা শুরু করেছি! কারন নতুন বাসায় সকল আবাসিকের জন্য একটা করে সাইকেল ফ্রি আমার সাথের এক ভাই, সবসময় বলে পুলিশ ধরে না কেন! যাহোক গত রবিবারে দুজনে ইচ্ছামত শহরে ঘুরলাম সাইকেলে...........আর রাস্তা কিছুটা ঢালু হওয়ায় প্যাডেল চালাতে হচ্ছিল কম, ভালোই লাগছিলো, কিন্ত ফেরার পথে পুলিশ মামুর সাথে মোলাকাত থামলাম, প্রথমেই শুরু করল নিহঙ্গ ওকে (জাপানিজ ওকে ), আমি বললামঃ ইংলিস ওকে! কারন আগেই সিনিয়ররা কাছে তাদের অভিজ্ঞতা থেকে বলেছিলেন পুলিশের সাথে জাপানিজে কথা না বলাই ভালো, কারন তখন নাকি বেশি প্যাঁচায়! আর আমাদেরও
জাপানের ডায়েরীঃ সাইকেল
জাপানের ডায়েরীঃ জায়নামাজে বাংলা!
আমি একেবারে কঠিন ধার্মিক না! কারন সবকিছু মেনে চলার মত মানসিকতা আসে নাই,দেখা যায় নফল পালন করতে গিয়ে ফরয বাদ পরে যায়! তবে চেষ্টা করি পাঁচওয়াক্ত নামাজ পড়ার!বাহিরে আসার আগে চিন্তা করতাম যে নিজে নিজেই মনে হয় নামাজ পড়তে হবে! আর জুমার নামাজ না পড়ে হয়ত যোহর পড়তে হবে! যা হোক জাপানে পৌছার পরের দিনই ছিল শুক্রবার! দেখলাম ইন্টাঃ হলের কমনরুমে নামাজের ব্যবস্থা করা হচ্ছে! শুধু নামাজের সময়ই গায়ের চাদর পেড়ে নামাজের ব্যবস্থা আর নামাজ শেষ হলেই সব গোছানো! অনেকটা গুলিস্থানের ফুটপাথের দোকানের মত! এরপর দেখলাম যোহর-আছর-মাগরিব-এশা সবই পড়া যায়! মুসল্লী মোট ৮জন! আমরা বাংলাদেশীর সংখ্যাগরিষ্ঠ মোট তিনজন!
জাপানের ডায়েরীঃ জায়নামাজে বাংলা!
জাপানের ডায়েরীঃ সেমিনার হাউস
জাপানের ডায়েরীঃ সেমিনার হাউস
বৃহস্পতিবার, ৫ আগস্ট, ২০১০
জাপানের ডায়েরীঃ জাপানী ঠান্ডা
ছবিগুলো গতকাল দুপুরে তোলা!
জাপানের ডায়েরীঃ জাপানী ঠান্ডা
জাপানের ডায়েরীঃ সাংস্কৃতিক সপ্তাহ
(বিভিন্ন স্টলে লোকজনের ভীড়)
জাপানের প্রায় সব ইউনিভার্সিটিতে আজ থেকে ৩দিন ব্যাপী CULTURAL FESTIVAL হচ্ছে! এখানে উৎসব মানেই খাওয়া আর খাওয়া! সাথে কিছু খেলনা আর কাপড়ের দোকান আর গান বাজনা! এক জায়গায় দেখলাম, প্রাণীবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীরা কিছু সামূদ্রিক প্রাণী দেকাচ্ছে সবাইকে! আজ তারই কিছু ছবি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম!
জাপানের ডায়েরীঃ সাংস্কৃতিক সপ্তাহ
জাপানের ডায়েরীঃ মিস ইউ বাংলাদেশ
জাপানের ডায়েরীঃ মিস ইউ বাংলাদেশ
জাপানের ডায়েরীঃ এলোমেলো পর্ব
জাপানের ডায়েরীঃ এলোমেলো পর্ব
জাপানের ডায়েরীঃ আলু ভর্তা
জাপানের ডায়েরীঃ আলু ভর্তা
জাপানের ডায়েরী-৫!
আমি সাধারনত সকাল বেলাই দুপুর আর রাতের জন্য রান্না করে ফ্রিজে রেখে দেই, শুধু খাবার সময় ওভেনে গরম করে নেই! কাল জাপান সময় প্রায় রাত ৯.৪৫এ রুমে গেলাম, ক্ষুধা এতো বেশি লেগেছিলো যে ওভেনে খিচুড়ি আর গরম করতে ইচ্ছা করছিল না, অগত্যা ওভাবেই খাওয়া শুরু করলাম, কিন্তু ক্ষুধা থাকলেও কেমন জানি লাগছিলো, তাই প্লান
জাপানের ডায়েরী-৫!
জাপানের ডায়েরী-৪
জাপানের ডায়েরী-৪
Trust!!!!
The father was kind of scared so he asked his little daughter:
"Sweetheart, please hold my hand so that you don't fall into the river." The little girl said:
"No, Dad. You hold my hand."
"What's the difference?" Asked the puzzled father.
"There's a big difference," replied the little girl.
"If I hold your hand and something happens to me, chances are that I may let your hand go. But if you hold my hand, I know for sure that no matter what happens, you will never let my hand go."
In any relationship, the essence of trust is not in its bind, but in its bond. So hold the hand of the person whom you love rather than expecting them to hold yours...
(সংগৃহিত)
Trust!!!!
ভোট সংস্কৃতি!!!!
এতেই নাকি ফিরে পাব মোরা আমাদেরই দিশে!
জননেত্রী বলছেন এবার হাওয়া নাকি নৌকার পালে
না দিলে তাকে ভোট দেশ যাবে হায় রসাতলে।
মোদের চাচা বলছেন এবার হবেই হবেন রাষ্ট্রপতি
জনগন আসলে বুঝছেনা কার কি কেমন মতিগতি।
সৎ লোকেরা বলছে এবার ভোট দিতে পাল্লায়
না দিলে যাবে ইহকাল, পরকাল যাবে গোল্লায়
ভোট সংস্কৃতি!!!!
পেতনি!!
ডাকি যে তোমায় থাক কেন তবু বহুদুরে!!
স্বপনের মাঝে ডাকি যে তোমারে পিছে
কেন তবু অধরা, কেন তুমি এত মিছে?
মনের জানালায় হাজার রঙের চলে মিশ্রন
ভাঙ্গে আর গড়ে, পায় না কিছু তোমার আভরন
পেতনি!!
মন!
গড়ছে চিন্তা ইচ্ছামতন!
পাবো কি পাবো না,
এটা মোটেও চিন্তা না
চোখের সামনে দেখছ যা ঘটন
পাবে কি তা, ভাবছ কি কখন?
অবচেতন মন ভাবে সারাক্ষন
চাইবে যা, পাবে তা কখন।
মন!
জাপানের ডায়েরী-৩!
জাপানে এসে চারিদিকে যখন আমি জাপানিজ ভাষার কাই ক্যুই এ নাজেহাল তখনই এদের সাহায্যকারী মনোভাব দেখে যার পর নাই তৃপ্ত ও সন্তুষ্ট! এদের বেশীর ভাগই ইংরেজী জানে না, তাতে কি আপনি কোন কিছু জিজ্ঞাসা করলে না নাই, সর্বচ্চ চেষ্টা করবে বুঝতে এবং বুঝাতে! আমি ল্যাবেই দেখেছি আমার হয়ত কিছু সাহায্য লাগছে, যাকে বলছি তার যতই
জাপানের ডায়েরী-৩!
জাপানের ডায়েরী-২!
জাপানের ডায়েরী-২!
বুধবার, ৪ আগস্ট, ২০১০
জাপানের ডায়েরী-১!
প্রথম যেদিন নারিতা এয়ারপোর্টে এলাম তখনই চোখে পড়ল ঝকঝকে সাজানো বাগানের মত পরিবেশ! কি সুন্দর সাজানো গোছানো সবকিছু! কিন্তু চারিদিকে ক্যাঁ-কু-কউ শুনে মনের মাঝে হাহাকার করছিলো বাংলা বলার জন্য! মনে হচ্ছিল বাংলা না বলতে পারলে মরেই যাব! ঢাকা থেকে আমার প্রথম ফ্লাইট ছিলো ব্যাংকক পর্যন্ত সেখানে বিমানে কিছু বাংলাদেশী পেয়েছিলাম, তাদের সাথে যা হোক ব্যাংকক পর্যন্ত বাংলা বলতে পেরেছিলাম! কিন্তু এরপর ব্যাংকক-নারিতা
জাপানের ডায়েরী-১!
শনিবার, ৩১ জুলাই, ২০১০
গোছালপনঃ এক গ্রামীন সংস্কৃতি!
গোছালপনঃ এক গ্রামীন সংস্কৃতি!
শুক্রবার, ৩০ জুলাই, ২০১০
কম্পিউটারের কর্মদক্ষতা বাড়ানোর কয়েকটি টিপসঃ পর্ব-১
১। অযাচিত সফ্টওয়্যার ইনস্টল করা থেকে বিরত থাকুন।
২। কাজ শেষ হয়ে গেলে যে সব সফ্টওয়্যার আপাতত আর কেজে লাগবে
না, সেগুলি আনইনস্টল করুন।
৩। সপ্তাহে অন্তত একবার ডিক্স ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
৪। রিলায়েবল একটি আপডেটেড এন্টিভাইরাস ইউজ করুন, একাধিক
এন্টিভাইরাস ইনস্টল করবেন না, পিসিকে স্লো করে দেয়।
৫। এটা ফলো করুনঃ folder option>view>hide protected
operating system file(এটাকে uncheck করুন) এবার আপনার
পিসির যেকোন ড্রাইভে যান, এরপর দেখুন system volume
information নামের একটা ফোল্ডার আছে, এর ভেতরে সবকিছু
ডিলিট করুন (শুধু change.log নামের ফাইল ছাড়া) এভাবে সব
ড্রাইভে একই কাজটি করুন। এর ফলে পিসির সব ড্রাইভে অনেক
জায়গা খালি হবে।
৬। এবার যান>Start>run>লিখুন % temp% এরপর okতে ক্লিক
করুন! দেখবেন অনেক ফিলে এসেছে এগুলি ডিলিট করুন। এতে
পিসির সিস্টেম ড্রাইভের জায়গা বাড়বে।
কম্পিউটারের কর্মদক্ষতা বাড়ানোর কয়েকটি টিপসঃ পর্ব-১
হতাম যদিপাখি!
পারছিনা ছুতে দ্রব্যমূল্যের লাগাম।
ইচ্ছে হলে উড়তে পারতাম হতাম যদি পাখি,
সব কিছু বাদ দিয়ে ব্যবসায়ীদের দিতাম ফাঁকি।
করতে হতনা বাজার সদাই, আর কষ্টের রান্না,
জীবন চলত মনের আনন্দে, থাকতনা কোন কান্না।
ছুটে চলতাম গাছ থেকে গাছে, আর নীল আকাশের পটে,
মনে হত না জীবনটা জটিল নগরীর দুঃসহ যানজটে।
নেই চিন্তা থাকার কোন গাছই হত আপন নীড়,
মানুষের মত আবাসন নিয়ে মন হত না অস্থির।
হতাম যদিপাখি!
আমাদের রাজনীতি!!!
স্বার্থের হানি হলে দলবদল ঘটে!
দলে রয়েছে কত নেত্রী-আর নেতা
নির্বাচনের আগে তারা দেখায় কত ভদ্রতা!
কথায় কথায় থাকে আশার ফুলঝুড়ি
কিন্তু জনগন ঠিকই বোঝে সবই ছলচাতুরী!
আমাদের রাজনীতি!!!
মোবাইল ফোন সেটের নিত্য নতুন সুবিধাঃ দরকার কতটুকু???
মোবাইল ফোন সেটের নিত্য নতুন সুবিধাঃ দরকার কতটুকু???
মাহে রমযান!!
রহমত মাগফেরাত নাযাতের আশায় সিক্ত মুসলমান।
সারাদিনময় রোজা রাখিয়া সন্ধ্যায় ইফতার,
জীবিকার শ্রমে তবু ক্লান্তি নাই ছুটে চলে দূনির্বার।
মাহে রমযান!!
স্মৃতিতে শহীদ স্মৃতি হল!
স্মৃতিতে শহীদ স্মৃতি হল!
রবিবার, ২৫ জুলাই, ২০১০
বাবা, আমার বাবা, যাকে ছাড়া আমার আমি হয়ে ওঠা হত না!!
বাবা, আমার বাবা, যাকে ছাড়া আমার আমি হয়ে ওঠা হত না!!
শুরুর কথা!
ব্লগিং বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। সবারই ব্যক্তিগত ব্লগ আছে যেখানে ডিজিটালি স্মৃতিগুলি জ্বলজ্বল করছে। আমার লেখার হাতেখড়ি বাংলা ব্লগে হলেও নিজের লেখাগুলি এখন থেকে এখানেও থাকবে। আর যদি ইচ্ছা হয়, তবে বাংলা ব্লগেও প্রকাশিত হবে। আমার ব্লগ আমার লেখা, নেই কোন রাজনীতি, কাঁদা ছোড়াছুড়ি। আমি একদিন থাকবো না, এই নশ্বর পৃথিবীতে, কিন্তু এই লেখাগুলি থাকবে অপারের যাত্রীর মুখপাত্র হয়ে এপারের তরে। সবাইকে শুভেচ্ছা।
শুরুর কথা!