ব্রাউজার হিসাবে ফায়ারফক্স এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলছে। ইন্টারনেট ব্যবহারকারী অনেকের কাছেই এর অবস্থান এক নম্বরে, কারন বেশ সহজে ব্যবহার করা যায়, ইচ্ছা মত সাজানো যায়, ঘন ঘন আপডেট পাওয়া যায়। মযিলা ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা অবশ্যই এর এডঅন এর সাথে পরিচিত। এসব এডএন যেমন ফায়ারফক্সকে সাজাতে সাহায্য করে তেমনি ব্রাউজিং এর কাজে অনেক নানা ভাবে তথ্য-উপাত্ত আর সুবিধাদি দিয়ে থাকে। আজ আমার পছন্দের এডঅন যেগুলি আমি ব্যবহার করি সেগুলি শেয়ার করছিঃ
Flagfox:
ফায়ারফক্সের চমৎকার এই এডঅনটি আসলে আপনার ব্রাউজকৃত ওয়েবপেজটি কোন দেশের সার্ভার ব্যবহার করছে, সেই দেশের পতাকা দেখায় ব্রাউজারের এড্রেস বারের একেবারে ডানে। যেমন ছবি খেয়াল করুনঃ আমাদের শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইটটির সার্ভার বাংলাদেশের। তাই ফ্লাগফক্স বাংলাদেশের পতাকা দেখাচ্ছে।
.
.
বৃহস্পতিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১০
মঙ্গলবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১০
ঘুরে আসুন বগুড়াঃ বগুড়া ভ্রমনের টুকিটাকি-যাতায়াত-ঘোরাঘুরি-থাকা-খাওয়া
বগুড়া- উত্তরাঞ্চলের প্রাণকেন্দ্র, সম্ভাবনাময় একটা শহর, যথাযথ পরিকল্পনার ছোয়া পেলে দেশের অন্যতম ব্যবসাকেন্দ্র, পর্যটনকেন্দ্র, শিক্ষার শহরে পরিনত করা সম্ভব। এখানে রয়েছে বেশ কজন পীর আঊলিয়া, বিখ্যাত বগুড়ার দই, রয়েছে আন্তঃজাতিক মানের শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম, আধুনিক জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ, ৪তারকা হোটেল নাজ গার্ডেন প্রভূতি।
বগুড়ায় যেভাবে যাবেন (ঢাকা থেকে):
ঢাকার গাবতলী আর মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে বগুড়া যাবার জন্য এসি-ননএসি-ভলবো-মফিজ সব ধরনের বাসই আছে। তবে গ্রীনলাইন, এসআর পরিবহন, শ্যামলী ট্রাভেলস, টিআর ট্রাভেলস, হানিফ ইন্টারপ্রাইজ উল্লেখযোগ্য। এছাড়া মধ্যমমানের একতা পরিবহন আছে যা মহাখালী থেকে বগুড়ার উদ্দেশ্যে ছাড়ে। ট্রেনে যাওয়া সহজ হবে না, কারন শান্তাহার নেমে আবার বগুড়ায় আসতে হবে, এরচেয়ে প্রায় চার/সাড়ে চার ঘন্টার বাস ভ্রমন অনেক আরামদায়ক। ঢাকা থেকে রওনা দিয়ে নামতে পারবেন বনানীতে, ঠনঠনিয়া আন্তঃজেলা কোচ টার্মিনালে। আর যদি বাস এর শেষ গন্তব্য বগুড়ায় না হয় তাহলে অবশ্যই বনানী, চারমাথায় নামতে হবে। তবে অনেক বাস ঠনঠনিয়া আন্তঃজেলা কোচ টার্মিনালে বগুড়ার যাত্রী নেমে দিয়ে পরের গন্তব্যে চলে যায়।
ঘুরে আসুন বগুড়াঃ বগুড়া ভ্রমনের টুকিটাকি-যাতায়াত-ঘোরাঘুরি-থাকা-খাওয়া
লেবেলসমূহ:
দেশি খাবার,
বগুড়া,
ভ্রমন
শনিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০১০
প্রবাসের রান্নাঘরঃ কাচ্চি বিরিয়ানী (সাদা রঙের মিশন)
কাচ্চি নিয়ে আগেও ট্রাই করেছিলাম, প্রবাসের রান্নাঘরঃ কাচ্চি বিরিয়ানী কিন্তু রান্নার স্টাইলের ফারাকের জন্য রঙ সাদা না হয়ে বাদামী হয়েছিলো, এরপর ভাবলাম পরেরবার সাদা যাতে হয় সেদিকে খেয়াল রাখবো। সেই অনুযায়ী পরের মিশনে নেমে গেলাম।
যা লাগবেঃ
পোলাও এর চাল, খাসির মাংস, কাঁচা মরিচ, পেয়াজ, তেল, গরম মসলা, আদা-রসুন পেষ্ট, দই/দুধ।
যেভাবে শুরু করবেনঃ প্রথমে পরিমান মত খাসির মাংস কেটে নিন। ভালো করে ধুয়ে নিয়ে পানি ঝরতে দিন। এবার দই/দুধ (পরিমানটা হবে এমন যাতে সব মাংস ভালোভাবে মাখানো যায়) আর আদা-রসুন পেষ্ট দিয়ে মাংস ভালোভাবে মাখিয়ে নিয়ে একটা বক্সে করে রেখে দিন মেরিনেট করার জন্য। নূণ্যতম দুই ঘন্টা, তবে সারারাত রাখতে পারলে আরো ভালো।
এবার পোলাও এর চাল ধুয়ে নিন। সস্প্যান ধুয়ে নিয়ে চুলায় দিন, তেল দিয়ে হাল্কা আচে পেয়াজ কুচি দিয়ে নাড়তে থাকুন। পেয়াজ এর রঙ বদলানো শুরু করলে এতে দিন (লবনের পরিমানটা হবে পোলাও আর মাংসের জন্য), সামান্য গরম মসল্লা আর কাঁচা মরিচ কেটে দিন। নরম হয়ে আসলে এবার পোলাও এর চাল ঢেলে দিন। এই সময় সামান্য পরিমান আদা-রসুন পেষ্ট দিতে পারেন। ভালো ভাবে নেড়ে নেড়ে ভাজতে থাকুন। যখন লেগে আসতে শুরু করবে, তখন গরম পানি দিন (পরিমান হবে চালের দ্বিগুন) মাঝে মাঝে নাড়িয়ে দিন। পানি যখন কমে আসবে তখন অর্ধেক চাল উঠিয়ে নিন।
যা লাগবেঃ
পোলাও এর চাল, খাসির মাংস, কাঁচা মরিচ, পেয়াজ, তেল, গরম মসলা, আদা-রসুন পেষ্ট, দই/দুধ।
যেভাবে শুরু করবেনঃ প্রথমে পরিমান মত খাসির মাংস কেটে নিন। ভালো করে ধুয়ে নিয়ে পানি ঝরতে দিন। এবার দই/দুধ (পরিমানটা হবে এমন যাতে সব মাংস ভালোভাবে মাখানো যায়) আর আদা-রসুন পেষ্ট দিয়ে মাংস ভালোভাবে মাখিয়ে নিয়ে একটা বক্সে করে রেখে দিন মেরিনেট করার জন্য। নূণ্যতম দুই ঘন্টা, তবে সারারাত রাখতে পারলে আরো ভালো।
এবার পোলাও এর চাল ধুয়ে নিন। সস্প্যান ধুয়ে নিয়ে চুলায় দিন, তেল দিয়ে হাল্কা আচে পেয়াজ কুচি দিয়ে নাড়তে থাকুন। পেয়াজ এর রঙ বদলানো শুরু করলে এতে দিন (লবনের পরিমানটা হবে পোলাও আর মাংসের জন্য), সামান্য গরম মসল্লা আর কাঁচা মরিচ কেটে দিন। নরম হয়ে আসলে এবার পোলাও এর চাল ঢেলে দিন। এই সময় সামান্য পরিমান আদা-রসুন পেষ্ট দিতে পারেন। ভালো ভাবে নেড়ে নেড়ে ভাজতে থাকুন। যখন লেগে আসতে শুরু করবে, তখন গরম পানি দিন (পরিমান হবে চালের দ্বিগুন) মাঝে মাঝে নাড়িয়ে দিন। পানি যখন কমে আসবে তখন অর্ধেক চাল উঠিয়ে নিন।
প্রবাসের রান্নাঘরঃ কাচ্চি বিরিয়ানী (সাদা রঙের মিশন)
বৃহস্পতিবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১০
স্বপ্ন দেখা নিয়ে নিজের একটা ব্যাপক গবেষনামূলক পোষ্ট
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখা মানুষের স্বভাবজাত। হরেক মানুষের হরেক রকমের স্বপ্ন দেখে ঘুমের মাঝে। কখনও হাসির, কখনও মজার, কখনও দুঃখের, কখনও অতি অবাস্তব। মানুষ ঘুমিয়ে গেলে, তার মস্তিস্কের কিছু অংশ সজাগ থাকে যার মাধ্যমে মানুষ স্বপ্ন দেখে। এই স্বপ্ন নিয়েই আমার ব্যক্তিগত কিছু অভিজ্ঞতাকে তুলে ধরছি---
স্বপ্ন দেখা নিয়ে নিজের একটা ব্যাপক গবেষনামূলক পোষ্ট
বুধবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১০
জাপানের ডায়েরীঃ স্কুলের বাচ্চাদের সাথে একদিন
মাঝে মাঝেই স্থানীয় স্কুলগুলি থেকে আশে পাশে থাকা বিদেশী ছাত্রদের ডাক পড়ে বাচ্চাদের সাথে নিজ নিজ দেশকে পরিচিত করে দিতে। ব্যস্ততা থাকলেও দেশকে জাপানের বাচ্চাদের সাথে পরিচিত করে দিতে পারবো, এই ভাবনা থেকেই রাজি হয়ে গেলাম। এই প্রোগ্রামটা দু'দিনে ভাগ করা ছিলো। ১মটা ছিলো অক্টোবরে, তারিখ মনে নেই। আমরা ছিলাম ৫জনঃ দুই তাইওয়ানীজ মেয়ে, মরক্কোর একজন, ভারতের একজন আর আমি। সবাই প্রায় স্লাইড বানিয়ে নিয়ে এসেছে প্রেজেন্টেশনের জন্য। আমিও স্লাইদ বানিয়েছিলাম, ছিলো আমাদের সংস্কৃতি, ধর্মীর আচারাদি, পোষাক, খাবার, জাতীয় পশু, খেলা, ফুল, ফল ইত্যাদি। বাচ্চা দের দেখলাম বেশ মনে ধরেছে, কারন ওদের আর আমাদের পতাকা প্রায় একই, শুধু সাদা আর সবুজে পার্থক্য। সাথে শিখালাম আমাদের সম্ভাষন, সালাম, হ্যাঁ, না, আমি ভালো আছি প্রভূতি টুকটাক কথামালা। বেশ মজা পেয়েছিলো বাচ্চাগুলো। আমি অবশ্য প্রিন্ট আঊট করে নিয়েগিয়েছিলাম প্রেজেন্টেশনের চাইতে আরো বেশিকিছু যা বাচ্চাদেক বিলি করে দিয়েছি। অন্যরাও নিজেদের দেশকে উপস্থাপন করেছে। আমি অবশ্য ৩টা ক্লাসের শেষেরটাতে অংশ না নিয়েই ল্যাবে চলে এসেছি, কারন আমার একটা প্রেজেন্টেশন ছিলো ল্যাব সেমিনার এ।
বাচ্চাদের একাংশ
জাপানের ডায়েরীঃ স্কুলের বাচ্চাদের সাথে একদিন
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)